Cure Dry Cough: বৃষ্টি মাথায় পড়তেই গলা খুশখুশ শুরু! ঘরে তৈরি সিরাপেই সারবে সাধারণ সর্দি-কাশি-জ্বর

Home Remedies: মেঘলা আবহাওয়া, স্যাঁতস্যাঁতে চারিপাশে শরীর ঠিক রাখা সত্যিই দুস্কর। তবে ভাইরাল জ্বরের থেকে বর্তমানে শ্লেষ্মা ছাড়াই কাশির প্রবণতা বাড়ছে। অনেকেই জানেন না শুকনো কাশি কেন হয়?

| Edited By: | Updated on: Aug 14, 2022 | 8:48 PM
অ্যালার্জি থেকে অ্যাসিড রিফ্লাক্স শুষ্ক কাশির কারণ হতে পারে। একইভাবে কিছু ক্ষেত্রে শুকনো কাশির কোনও কারণ থাকে না। তবে ক্রমাগত শুষ্ক কাশির কারণে দৈনন্দিন জীবনকে অতিষ্ঠ করে তোলে। বিশেষ করে রাতের দিকে শুকনো কাশিতে ভঙ্গ হয় গভীর ঘুম।

অ্যালার্জি থেকে অ্যাসিড রিফ্লাক্স শুষ্ক কাশির কারণ হতে পারে। একইভাবে কিছু ক্ষেত্রে শুকনো কাশির কোনও কারণ থাকে না। তবে ক্রমাগত শুষ্ক কাশির কারণে দৈনন্দিন জীবনকে অতিষ্ঠ করে তোলে। বিশেষ করে রাতের দিকে শুকনো কাশিতে ভঙ্গ হয় গভীর ঘুম।

1 / 9
শুকনো কাশি কতক্ষণ স্থায়ী হয়? যদি ভাইরাল সংক্রমণের কারণে শুকনো কাশি হয়ে থাকে, তাহলে ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। তাই শুষ্ক কাশিকে দীর্ঘস্থায়ী হিসেবে মেনে নেওয়া হয়।

শুকনো কাশি কতক্ষণ স্থায়ী হয়? যদি ভাইরাল সংক্রমণের কারণে শুকনো কাশি হয়ে থাকে, তাহলে ৮ সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী থাকে। তাই শুষ্ক কাশিকে দীর্ঘস্থায়ী হিসেবে মেনে নেওয়া হয়।

2 / 9
প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ৮ সপ্তাহ ও ছোট বাচ্চাদের মধ্যে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এর চেয়ে বেশি সময় ধরে কাশি থাকা মানে প্রাণঘাতী রোগের কারণ হতে পারে।

প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে ৮ সপ্তাহ ও ছোট বাচ্চাদের মধ্যে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। এর চেয়ে বেশি সময় ধরে কাশি থাকা মানে প্রাণঘাতী রোগের কারণ হতে পারে।

3 / 9
রাতে শুকনো কাশি রাতে বেশি বিরক্তিকর পর্যায়ে চলে যায়। কখনও কখনও শুষ্ক কাশির সিরাপও নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হয়। তাই ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্য এই অস্বস্তি থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

রাতে শুকনো কাশি রাতে বেশি বিরক্তিকর পর্যায়ে চলে যায়। কখনও কখনও শুষ্ক কাশির সিরাপও নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হয়। তাই ঘরোয়া প্রতিকারের সাহায্য এই অস্বস্তি থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

4 / 9
গরম জল ও মধু: এনসিবিআইয়ে প্রকাশিত এক সমীক্ষা অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্ক ও ১ বছর বা তার বেশি বয়সী শিশুদের জন্য মধু শুকনো কাশি থেকে মুক্তি দিতে পারে। মধুতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য, তাতে জ্বালাভাব কমাতে সাহায্য করে। গলায় প্রলেপও দেওয়া যেতে পারে। দিনে কয়েকবার ১ চা চামচ মধু খেতে পারেন। চা বা গরম জলে মিশিয়ে পান করতে পারেন।

গরম জল ও মধু: এনসিবিআইয়ে প্রকাশিত এক সমীক্ষা অনুসারে, প্রাপ্তবয়স্ক ও ১ বছর বা তার বেশি বয়সী শিশুদের জন্য মধু শুকনো কাশি থেকে মুক্তি দিতে পারে। মধুতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য, তাতে জ্বালাভাব কমাতে সাহায্য করে। গলায় প্রলেপও দেওয়া যেতে পারে। দিনে কয়েকবার ১ চা চামচ মধু খেতে পারেন। চা বা গরম জলে মিশিয়ে পান করতে পারেন।

5 / 9
হলুদ ও কালো গোলমরিচ: হলুদে রয়েছে কারকিউমিন, অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য। যার কারণে শুষ্ক কাশিতে বেশ উপকারী। গোলমরিচের সঙ্গে কারকিউমিন রক্তপ্রবাহে ভালভাবে শোষিত হয়। কমলালেবুর রসের মত জলে ১ চা চামচ হলুদ ও ১/৪ চা চামচ গোলমরিচ মিশিয়ে খেতে পারেন।

হলুদ ও কালো গোলমরিচ: হলুদে রয়েছে কারকিউমিন, অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য। যার কারণে শুষ্ক কাশিতে বেশ উপকারী। গোলমরিচের সঙ্গে কারকিউমিন রক্তপ্রবাহে ভালভাবে শোষিত হয়। কমলালেবুর রসের মত জলে ১ চা চামচ হলুদ ও ১/৪ চা চামচ গোলমরিচ মিশিয়ে খেতে পারেন।

6 / 9
আদা ও লবণ: আদার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য। শুকনো কাশি থেকে মুক্তি পেতে এই উপাদান দারুণ উপকারী। এক টুকরো আদা নিয়ে তাতে এক চিমটে লবণ ছিটিয়ে বা মধু লাগিয়ে দাঁতের নীচে চেপে রেখে দিতে হবে। এভাবে আস্তে আস্তে আদার রস মুখের ভিতর যেতে দিন। প্রায় ৫-৭মিনিট রাখার পর মুখ ধুয়ে ফেলুন।

আদা ও লবণ: আদার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য। শুকনো কাশি থেকে মুক্তি পেতে এই উপাদান দারুণ উপকারী। এক টুকরো আদা নিয়ে তাতে এক চিমটে লবণ ছিটিয়ে বা মধু লাগিয়ে দাঁতের নীচে চেপে রেখে দিতে হবে। এভাবে আস্তে আস্তে আদার রস মুখের ভিতর যেতে দিন। প্রায় ৫-৭মিনিট রাখার পর মুখ ধুয়ে ফেলুন।

7 / 9
ঘি ও গোলমরিচ: ঘি-তে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। গলা নরম রাখতে কাজ করে। কালো গোলমরিচের গুঁড়োর সঙ্গে ঘি মিশিয়ে শুষ্ক কাশিতে অনেকটাই উপশম পাওয়া যায়।

ঘি ও গোলমরিচ: ঘি-তে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। গলা নরম রাখতে কাজ করে। কালো গোলমরিচের গুঁড়োর সঙ্গে ঘি মিশিয়ে শুষ্ক কাশিতে অনেকটাই উপশম পাওয়া যায়।

8 / 9
লবণ ও জল: লবণ দিয়ে জল গার্গল করলে শুষ্ক কাশির কারণে হওয়া অস্বস্তি  জ্বালাভাব কমাতে সাহায্য করে। নুন-জল মুখ ও গলার ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতেও সাহায্য করে। একটি বড় গ্লাসে গরম জলে ১ টেবিলস্পুন নুন গুলে নিন। তারপর কয়েকবার গার্গেল করুন।

লবণ ও জল: লবণ দিয়ে জল গার্গল করলে শুষ্ক কাশির কারণে হওয়া অস্বস্তি জ্বালাভাব কমাতে সাহায্য করে। নুন-জল মুখ ও গলার ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতেও সাহায্য করে। একটি বড় গ্লাসে গরম জলে ১ টেবিলস্পুন নুন গুলে নিন। তারপর কয়েকবার গার্গেল করুন।

9 / 9
Follow Us: