AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Food for Triglyceride: ট্রাইগ্লিসারাইড বাড়ায় কী করবেন ভেবে পাচ্ছেন না? এই ৬ খাবার রোজ খেলে ভয় কেটে যাবে

Diet Tips for Triglyceride: স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ট্রান্স ফ্যাট, প্রক্রিয়াজাত খাবার, ফাস্ট ফুড, ধূমপান, অ্যালকোহল সেবনের কারণে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে যায়। এর বদলে এমন কী খাবার খাবেন, চলুন জেনে নেওয়া যাক।

| Edited By: | Updated on: Mar 26, 2023 | 7:40 AM
Share
কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড—দু'টো এক মনে হলেও, দু'টো শরীরে সম্পূর্ণ আলাদাভাবে উৎপন্ন হয়। কিন্তু এই দু'টো যদি বিপদসীমার উপর দিয়ে বয়ে যায়, তাহলে হৃদরোগের ঝুঁকি তৈরি হয়। রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে গেলে প্যানক্রিয়াটাইটিস, ফ্যাটি লিভারের আশঙ্কাও বেড়ে যায়। তাই উপেক্ষা না করে ডায়েটের উপর নজর দিন।

কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড—দু'টো এক মনে হলেও, দু'টো শরীরে সম্পূর্ণ আলাদাভাবে উৎপন্ন হয়। কিন্তু এই দু'টো যদি বিপদসীমার উপর দিয়ে বয়ে যায়, তাহলে হৃদরোগের ঝুঁকি তৈরি হয়। রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে গেলে প্যানক্রিয়াটাইটিস, ফ্যাটি লিভারের আশঙ্কাও বেড়ে যায়। তাই উপেক্ষা না করে ডায়েটের উপর নজর দিন।

1 / 8
স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ট্রান্স ফ্যাট, প্রক্রিয়াজাত খাবার, ফাস্ট ফুড, ধূমপান, অ্যালকোহল সেবনের কারণে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে যায়। এর বদলে এমন কী খাবার রাখলে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে, চলুন জেনে নেওয়া যাক।

স্যাচুরেটেড ফ্যাট, ট্রান্স ফ্যাট, প্রক্রিয়াজাত খাবার, ফাস্ট ফুড, ধূমপান, অ্যালকোহল সেবনের কারণে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে যায়। এর বদলে এমন কী খাবার রাখলে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে, চলুন জেনে নেওয়া যাক।

2 / 8
সোয়ার তৈরি খাবার খেতে পারেন। অর্থাৎ সোয়াবিন, সোয়া মিল্ক কিংবা সোয়া চাপ। সোয়ার তৈরি তোফুও স্বাস্থ্যকর। প্রতিদিন ২৫ গ্রাম করে সোয়া প্রোটিন খেলে এটি রক্তে ফ্যাটের পরিমাণ কমিয়ে দেয়।

সোয়ার তৈরি খাবার খেতে পারেন। অর্থাৎ সোয়াবিন, সোয়া মিল্ক কিংবা সোয়া চাপ। সোয়ার তৈরি তোফুও স্বাস্থ্যকর। প্রতিদিন ২৫ গ্রাম করে সোয়া প্রোটিন খেলে এটি রক্তে ফ্যাটের পরিমাণ কমিয়ে দেয়।

3 / 8
ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বাড়লেও আপনি মাছ খেতে পারেন। মাছের মধ্যে যে ফ্যাট পাওয়া যায়, তা স্বাস্থ্যকর। উপরন্ত মাছের মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপযোগী। এক্ষেত্রে সামুদ্রিক মাছ বেশি উপকারী।

ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বাড়লেও আপনি মাছ খেতে পারেন। মাছের মধ্যে যে ফ্যাট পাওয়া যায়, তা স্বাস্থ্যকর। উপরন্ত মাছের মধ্যে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য উপযোগী। এক্ষেত্রে সামুদ্রিক মাছ বেশি উপকারী।

4 / 8
জলখাবারে কিনোয়া খান। ১২ সপ্তাহ ধরে যদি ৫০ গ্রাম করেও কিনোয়া খান তাহলে এটি ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। তার সঙ্গে ওবেসিটির ঝুঁকিও কমে যায়। এমনকী ১ মাস যদি ৬০ গ্রাম করে কিনোয়া খান ট্রাইগ্লিসারাইডের সঙ্গে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে যায়।

জলখাবারে কিনোয়া খান। ১২ সপ্তাহ ধরে যদি ৫০ গ্রাম করেও কিনোয়া খান তাহলে এটি ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। তার সঙ্গে ওবেসিটির ঝুঁকিও কমে যায়। এমনকী ১ মাস যদি ৬০ গ্রাম করে কিনোয়া খান ট্রাইগ্লিসারাইডের সঙ্গে হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে যায়।

5 / 8
ময়দা মোটেই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী নয়। কিন্তু ওটস, রাগি, বাজরা, মিটেলের তৈরি খাবার খেতে পারেন। এই দানাশস্যগুলো ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে দারুণ কার্যকর। বিশেষত বার্লি ও মিলেট ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে উপযোগী।

ময়দা মোটেই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী নয়। কিন্তু ওটস, রাগি, বাজরা, মিটেলের তৈরি খাবার খেতে পারেন। এই দানাশস্যগুলো ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে দারুণ কার্যকর। বিশেষত বার্লি ও মিলেট ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে উপযোগী।

6 / 8
ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বাড়তে রান্নায় তেলের পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া হয়। যদি রান্নায় নারকেল তেল ব্যবহার করলে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রাই কমে যাবে। স্বাদ ও গন্ধের জন্য অনেকেই নারকেল তেল ব্যবহার করেন না। এক্ষেত্রে আপনি অলিভ অয়েলও ব্যবহার করতে পারেন।

ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বাড়তে রান্নায় তেলের পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া হয়। যদি রান্নায় নারকেল তেল ব্যবহার করলে ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রাই কমে যাবে। স্বাদ ও গন্ধের জন্য অনেকেই নারকেল তেল ব্যবহার করেন না। এক্ষেত্রে আপনি অলিভ অয়েলও ব্যবহার করতে পারেন।

7 / 8
ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বাড়লেও রসুন খাওয়া ছাড়বেন না। রসুনের মধ্যে অ্যান্টি-হাইপারলিপিডেমিক উপাদান রয়েছে। অর্থাৎ রসুনের মধ্যে ট্রাইগ্লিসারাইড ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার ক্ষমতা রয়েছে।

ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বাড়লেও রসুন খাওয়া ছাড়বেন না। রসুনের মধ্যে অ্যান্টি-হাইপারলিপিডেমিক উপাদান রয়েছে। অর্থাৎ রসুনের মধ্যে ট্রাইগ্লিসারাইড ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার ক্ষমতা রয়েছে।

8 / 8