আজকাল একেবারে সুস্থ, শরীরে কোনও সমস্যা নেই এমন মানুষের দেখা পাওয়া ভার। কোনও না কোনও সমস্যা সকলের আছে। সুগার, প্রেশারের সমস্যা ঘরে ঘরে
এছাড়াও ওজন বেড়ে যাওয়া, কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড এসব তো আছেই। সারাদিন এক জায়গায় বসে কাজ করার ফলে নানা সমস্যা হচ্ছে।
খাবার হজম করতে যেমন সমস্যা হয় তেমনই সময়ে ঠিকভাবে খাওয়া হয় না বলে অন্য সমস্যাও বাড়ছে। কাজের চাপ এতই যে ঠিকভাবে চিবিয়ে খাবার খাওয়ার সময় থাকে না।
কাপের পর কাপ কফি, চা এসব খেলে কোলেস্টেরল বাড়বেই। কফির সঙ্গে হরদম চলতে থাকে স্যান্ডউইচ, বার্গার, চিপস, পকোড়া এই সব। এই সব ফাস্ট ফুডের মধ্যে ট্রান্স ফ্যাট অনেক বেশি থাকে, যা সরাসরি আমাদের ধমনীতে জমতে শুরু করে।
তেল ছাড়া এই ভাবে মাছের ঝোল বানিয়ে নিন। শরীর যেমন ভাল থাকবে তেমনই হজমের কোনও সমস্যাও হবে না। এই ভাবে হার্টের রোগীরা খেতে পারেন আবার যারা ওজন কমাতে চাইছেন তাদের জন্যেও খুব ভাল।
আছের মধ্যে লেবু, নুন, লঙ্কা গুঁড়ো, হলুদ আর সামান্য সরষের তেল মাখিয়ে রাখুন। এবার একটা লোহার তাওয়াতে কলাপাতা বিছিয়ে নিয়ে। ওর মধ্যে মাছগুলো রেখে উপরে একটা কলাপাতা দিয়ে চাপা দিয়ে নিন
এবার মাছ উল্টে পাল্টে ভেজে নিতে হবে ৫ মিনিট। এভাবে কিন্তু মাছ ভাজা খাওয়া যাবে না। শুধুমাত্র ঝোলের মাছ এভাবে খাওয়া যাবে কড়াইতে কাঁচা লঙ্কা রোস্ট করে ওর মধ্যে ১কাপ জল দিয়ে মাঝারি মাপের পেঁয়াজ বাটা দিয়ে জিরে বাটা, আদা বাটা, ধনে বাটা দিয়ে কাশ্মীরা লঙ্কা গুঁড়ো, হলুদ গুঁড়ো স্বাদমতো নুন দিয়ে লম্বা করে কাটা আলুর টুকরো ফেলে দিতে হবে
ঢাকা দিয়ে আলু ফুটিনে নিন। সিদ্ধ হয়ে এলে ঝিঙে দিন। ঝিঙে নরম হয়ে এলে টমেটো কুচি দিয়ে ঢাকা দিন। ঝিঙে আলু কষা হলে হাফ কাপ জল দিয়ে মাছ গুলো ছেড়ে দিন। একটু মাখা মাখা হয়ে এলে গ্যাস অফ করে দিন। ব্যাস তৈরি ঝিঙে দিয়ে মাছের ঝোল।