Yashasvi Jaiswal: সবচেয়ে কঠিন কাকে লাগল? তামিম ইকবালের প্রশ্নে যশস্বীর জবাব…
India vs Bangladesh 1st Test: পরে অবশ্য অশ্বিন ও জাডেজা জুটিতে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছেন। টপ ও মিডল অর্ডার ব্যাটারদের মধ্যে একমাত্র সাফল্য পেয়েছেন যশস্বীই। কমেন্ট্রিতে অভিষেক করা বাংলাদেশের কিংবদন্তি ব্যাটার যশস্বীকে প্রশ্ন ছুড়ে দেন, কোন বোলারকে সবচেয়ে কঠিন লাগল তাঁর?
চলতি বছর টেস্ট ক্রিকেটে অন্যতম ধারাবাহিক ব্যাটার ভারতের তরুণ ওপেনার যশস্বী জয়সওয়াল। এ বছর ইতিমধ্যেই দুটি সেঞ্চুরি রয়েছে তাঁর। একাধিক হাফসেঞ্চুরির ইনিংসও। ব্যাটিং গড়ে অনেক এগিয়ে। বাংলাদেশ সিরিজের শুরুটাও হল দুর্দান্ত। কঠিন পরিস্থিতিতে হাফসেঞ্চুরির ইনিংস। চেন্নাইয়ের পিচে এ বার বাড়তি বাউন্স রয়েছে। সেখানেই কিছুটা চাপে পড়লেন। বডিলাইন ডেলিভারিতে ব্যাট ছুঁয়ে উইকেটের পিছনে ক্যাচ। যশস্বী আরও কিছুটা সময় ক্রিজে কাটাতে পারলে, ভারতীয় দলের বিপর্যয় হত না। পরে অবশ্য অশ্বিন ও জাডেজা জুটিতে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছেন। টপ ও মিডল অর্ডার ব্যাটারদের মধ্যে একমাত্র সাফল্য পেয়েছেন যশস্বীই। কমেন্ট্রিতে অভিষেক করা বাংলাদেশের কিংবদন্তি ব্যাটার যশস্বীকে প্রশ্ন ছুড়ে দেন, কোন বোলারকে সবচেয়ে কঠিন লাগল তাঁর?
বাংলাদেশ পেসাররা প্রথম দু-সেশনে দুর্দান্ত বোলিং করেছেন। বিশেষ করে প্রথম সেশনে হাসান মাহমুদের কথা বলতে হয়। তেমনই অভিজ্ঞ তাসকিনের কথাও ভুললে চলবে না। তবে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় নাহিদ রানা। ১৫০ কিমি/ঘণ্টা গতিতে বোলিং করতে পারেন। এ দিন শেষ সেশনেও ১৪০ কিমি/ঘণ্টা গতি ধরে রাখলেন। যা সত্যিই প্রশংসনীয়। ম্যাচ শেষে জিও সিনেমায় সাক্ষাৎকারে তামিমের প্রশ্নের সামনে পড়েন যশস্বী জয়সওয়াল।
কঠিন পরিস্থিতিতে ৫৬ রানের ইনিংস খেলা যশস্বীর কাছে তামিম ইকবাল জানতে চান বাংলাদেশ বোলারদের মধ্যে সবচেয়ে কঠিন কাকে মনে হয়েছে। জবাবে যশস্বী বলেন, ‘সবচেয়ে কঠিন বলতে পারছি না। তবে ওরা ভালো বোলিং করেছে, আমি স্পেল অনুযায়ী খেলার চেষ্টা করেছি।’ তামিমও ছাড়ার পাত্র নন। নির্দিষ্ট করে এক্সপ্রেস গতির নাহিদ রানাকে নিয়ে প্রশ্ন করেন। যশস্বী বলেন, ‘রানা ভালো বল করছিল, আমি সময় নেওয়ার চেষ্টা করেছি।’ রানার বোলিংয়ে আউট হলেও তাঁকে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছেন না, যশস্বীর জবাবেই যেন পরিষ্কার।