Cyclone Michuang: মিগজাউমের তাণ্ডব মন ভারী করেছে রবিচন্দ্রন অশ্বিনের, বললেন…
Ravichandran Ashwin on Cyclone Michuang: মিগজাউমের জেরে তামিলনাড়ুর চেন্নাই, চেঙ্গলপাট্টু, কাঞ্চিপুরম, নাগাপট্টিনম, তিরুভাল্লুর এবং কুড্ডালোর জেলাগুলিতে দিনভর প্রবল বৃষ্টিপাত হয়েছে। চেন্নাই এবং অন্যান্য জেলাগুলোর অধিকাংশ এলাকা আপাতত জলের তলায়। মিগজাউমের জেরে রীতিমতো বিপর্যস্ত দক্ষিণের একাধিক রাজ্য। এই পরিস্থিতিতে বিপর্যস্ত সকলের উদ্দেশ্যে বার্তা দিয়েছেন ভারতের তারকা স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন (Ravichandran Ashwin)।
চেন্নাই: ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের (Cyclone Michuang) তাণ্ডব অব্যহত। এই সাইক্লোনের জেরে তামিলনাড়ুর চেন্নাই, চেঙ্গলপাট্টু, কাঞ্চিপুরম, নাগাপট্টিনম, তিরুভাল্লুর এবং কুড্ডালোর জেলাগুলিতে দিনভর প্রবল বৃষ্টিপাত হয়েছে। চেন্নাই এবং অন্যান্য জেলাগুলোর অধিকাংশ এলাকা আপাতত জলের তলায়। মিগজাউমের জেরে রীতিমতো বিপর্যস্ত দক্ষিণের একাধিক রাজ্য। এই পরিস্থিতিতে বিপর্যস্ত সকলের উদ্দেশ্যে বার্তা দিয়েছেন ভারতের তারকা স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন (Ravichandran Ashwin)। সোশ্যাল মিডিয়া সাইট X এ অশ্বিন লিখেছেন, ‘আরেকটা কঠিন দিনের জন্য অপেক্ষা করুন সবাই। বৃষ্টি থেমে গেলেও পরিস্থিতি ঠিক হতে একটু সময় তো লাগবেই।’ বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports এর এই প্রতিবেদনে।
অশ্বিনের বাড়ি তামিলনাড়ুতে। মিগজাউমের কারণে সেখানে ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার এক ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন অশ্বিন। এবং সকলকে নিরাপদে থাকার বার্তা দিয়েছেন অশ্বিন। দিল্লির মৌসম ভবনের জানানো খবর অনুযায়ী মঙ্গলবার বিকেলে অন্ধ্র উপকূলে আছড়ে পড়েছে মিগজাউম। ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের মোকাবিলায় অন্ধ্র সরকারকে সবরকম সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছে কেন্দ্র।
Hang tight for another day everyone🙏 Even if the rain stops, recovery is going to take a while. #ChennaiRains2023 #Michaung pic.twitter.com/QsnkuxuXx3
— Ashwin 🇮🇳 (@ashwinravi99) December 4, 2023
সাইক্লোন মিগজাউমের জেরে প্রায় ৫০টি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে, ১০০টি ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। ৯৪৫০ জন মানুষকে নিরাপদ জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত জেলাগুলির জন্য বিশেষ অফিসার হিসেবে বেশ কয়েকজন আমলাকে নিযুক্ত করেছে। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে চেন্নাই এবং তার পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে বিরাট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। একাধিক ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে, গাছের নীচে চাপা পড়ে ও অন্যান্য বিভিন্ন কারণে এখনও অবধি আটজনের মৃত্যু হয়েছে।