Sachin Tendulkar: মরুঝড়ে উড়ে যাওয়ার ভয়! গিলক্রিস্টকে জড়িয়ে ধরতে গিয়েছিলেন সচিন

Sachin Tendulkar Desert Storm Innings: ১৯৯৮ সালের ২২ এপ্রিল শারজায় অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ১৩১ বলে ১৪৩ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছিলেন সচিন তেন্ডুলকর। সেই ম্যাচে সেরার পুরস্কার পেয়েছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার। আগামী কাল সেই ইনিংসের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষেও দারুণ সেলিব্রেশন হয়েছে।

Sachin Tendulkar: মরুঝড়ে উড়ে যাওয়ার ভয়! গিলক্রিস্টকে জড়িয়ে ধরতে গিয়েছিলেন সচিন
মরুঝড়ে উড়ে যাওয়ার ভয়! গিলক্রিস্টকে জড়িয়ে ধরতে গিয়েছিলেন সচিনImage Credit source: PTI
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 23, 2023 | 1:03 PM

মুম্বই : মরুঝড়ের সম্মুখীন তাঁকে কখনও হতে হয়নি, উল্টে তাঁর ব্যাটেই রানের ঝড় দেখতে অভ্যস্ত ছিলেন ক্রিকেট প্রেমীরা। কথা হচ্ছে ক্রিকেটের ঈশ্বর সচিন তেন্ডুলকরকে (Sachin Tendulkar) নিয়ে। ২৫ বছর আগে ২২ এপ্রিল শারজায় অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে কোকাকোলা কাপের ম্যাচ ছিল ভারতের (India vs Australia)। সেই ম্যাচের মাঝে হঠাৎ মরুঝড় উঠেছিল। আর সেই মরুঝড়ের পর উঠেছিল সচিনের ব্যাটে ঝড়। গত কাল, ২২ এপ্রিল ছিল সচিনের শারজায় তোলা ঝড়ের ২৫ বছর পূর্তি। সেই উপলক্ষ্যে এক অনুষ্ঠানে সচিন এক মজার কথা তুলে ধরেছেন। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports এর এই প্রতিবেদনে।

১৯৯৮ সালের ২২ এপ্রিল শারজায় অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ১৩১ বলে ১৪৩ রানের ঝোড়ো ইনিংস খেলেছিলেন সচিন তেন্ডুলকর। সেই ম্যাচে সেরার পুরস্কার পেয়েছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার। আগামী কাল সেই ইনিংসের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষেও দারুণ সেলিব্রেশন হয়েছে। এই উপলক্ষ্যে এক অনুষ্ঠানে সচিন তুলে ধরেছেন এক মজার ঘটনা।

স্মৃতির পাতা উল্টে সচিন বলেন, ‘শারজার ইনিংস নিয়ে কথা বলতে গেলে আমার ওই সময়ের একটা মজার কথা মনে পড়ে। আমি জীবনে কখনও ধূলিঝড়ের সম্মুখীন হইনি। সে বারই প্রথম ধূলিঝড় সামনে থেকে দেখেছিলাম। ওই সময় ভয় পেয়েছিলাম যে এই ধূলিঝড়ে আমা না উড়ে যাই। আমার সামনে তখন অ্যাডাম গিলক্রিস্ট দাঁড়িয়েছিল। আমি ওই সময় ওকে জড়িয়ে ধরতে তৈরি ছিলাম। যাতে বেশি ওজন একসঙ্গে হলে যেন উড়ে না যাই।’

সচিন আরও জানান, পরবর্তীতে শারজার ইনিংস তাঁর খেলার প্রতি মানসিকতা বদলে দিয়েছিল। তিনি বলেন, ‘সামগ্রিকভাবে আমি অনুভব করেছিল যে ওই সফরটা আমার ক্রিকেট কেরিয়ারে একটা নতুন মাত্রা দিয়েছে। ১৯৯৪ সালে আমি ওপেনিং করা শুরু করি। আমার চিন্তায় ছিল প্রথমে কয়েক ওভার খেলে পার্টনারশিপ তৈরি করা। শুধু তাই নয় শেষটাও দারুণভাবে করা। আমি জানতাম আমার ভাবনাচিন্তা অন্যরকম ছিল। আমি টিম ম্যানেজমেন্টের কাছে আমার কৌশলের ব্যাপারে জানিয়েছিলাম। আমাকে ব্যাটিংয়ে ওপেন করার সুযোগ দিতে বলেছিলাম। একইসঙ্গে বলে রেখেছিলাম, আমি ব্যর্থ হলে এই বিষয়ে আর কোনওদিন কথা বলব না।’