Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Team India: বন্ধুর কাছে প্রতারিত, পুলিশের দ্বারস্থ ভারতীয় ক্রিকেটার

আর্থিক প্রতারণার শিকার ভারতের তারকা ক্রিকেটার। সাহায্য চেয়ে পুলিশের দ্বারস্থ জাতীয় দলের এই ক্রিকেটার।

Team India: বন্ধুর কাছে প্রতারিত, পুলিশের দ্বারস্থ ভারতীয় ক্রিকেটার
Team India: বন্ধুর কাছে প্রতারিত, পুলিশের দ্বারস্থ ভারতীয় ক্রিকেটারImage Credit source: Twitter
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 21, 2023 | 7:59 PM

নাগপুর: ভারতের তারকা ক্রিকেটার উমেশ যাদব (Umesh Yadav) প্রতারণার শিকার হলেন। টিম ইন্ডিয়ার (Team India) এই সিনিয়র পেসারকে প্রতারিত করেছেন তাঁরই এক বন্ধু। যিনি আবার উমেশের ম্যানেজারও। জানা গিয়েছে উমেশের নামে একটি জমি কেনার জন্য তাঁর থেকে ৪৪ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন ওই বন্ধু। এর পর জমি না পেয়ে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন উমেশ। নাগপুরের ডিসিপি অশ্বিনী পাটিল জানিয়েছেন, উমেশ যাদবের সঙ্গে প্রতারণা করা শৈলেশ ঠাকরে নামের এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla-র এই প্রতিবেদনে।

জানা গিয়েছে, বছর ৩৭ এর শৈলেশ ঠাকরে নাগপুরের কোরাডিতে থাকেন। তাঁর বিরুদ্ধে আর্থিক প্রতারণার অভিযোগ দায়ের হলেও, এখনও তাঁকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ। এফআইআর অনুযায়ী, উমেশ যাদব ভারতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার পর, ২০১৪ সালের ১৫ জুলাই নিজের বন্ধু শৈলেশ ঠাকরেকে ম্যানেজার বানান উমেশ। ওই সময় ঠাকরে কোনও চাকরি করতেন না। একইসঙ্গে এক পুলিশ কর্মী বলেন, “সময় যত এগোতে থাকে ঠাকরে তত উমেশের আস্থা অর্জন করে নেন। তারপর উমেশ যাদবের যাবতীয় আর্থিক কার্যকলাপও সামলানো শুরু করেন ঠাকরে। উমেশের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট, আয়কর এবং অন্যান্য আর্থিক কাজের দায়িত্বও ছিল ঠাকরের হাতেই।”

ওই পুলিশ কর্মী জানান, নাগপুরে একটি জমির খোঁজে ছিলেন উমেশ। এর পর সেই জমি কেনার জন্য উমেশের থেকে টাকা নেন ঠাকরে। একটি ফাঁকা জায়গায় জমি দেখেনও উমেশের বন্ধু। এর পর উমেশের ওই বন্ধু তাঁকে জানান, ওই জমির দাম ৪৪ লক্ষ টাকা। উমেশ তাঁর কথা শুনে সেই টাকা ঠাকরের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ট্রান্সফার করে দেন। কিন্তু ঠাকরে সুযোগ বুঝে সেই জমি নিজের নামে কিনে নেন। উমেশ যখন সেই জানতে পারেন ঠাকরেকে বলেন জমির মালিকানা বদল করতে। ঠাকরে তাতে রাজি হননি। শুধু তাই নয়, টাকাও ফেরত দেননি। এরপরেই কোরাডি থানায় অভিযোগ দায়ের করেন উমেশ। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে ৪০৬ এবং ৪২০ ধারায় মামলা রুজু করেছে পুলিশ।