iPhone SE: ফ্লিপকার্টে এবার মাত্র ১৮,৪৯৯ টাকায় পেতে পারেন আইফোন এসই, কীভাবে তা জেনে নিন…
এই পদ্ধতিগুলো ব্যাঙ্কের অতিরিক্ত অফারের সঙ্গে মিলিয়ে আইফোন এসই-এর দাম ১৮,৪৯৯ টাকায় নামিয়ে নিয়ে আসে। আপনার লক্ষ্য করা উচিত যে বিভিন্ন ফোনের ট্রেড-ইন ডিলগুলিতে বিভিন্ন মান রয়েছে। আইওএস ডিভাইসগুলি সাধারণত এক্সচেঞ্জ অফারে বেশি দাম পায়।
অ্যাপলের সবচেয়ে সস্তার আইফোন হল আইফোন এসই। এই স্মার্টফোনটি ৩ অক্টোবর ফ্লিপকার্টের বিগ বিলিয়ন ডে-র আগে অনেক সস্তায় পাওয়া যাচ্ছে। মডেলটির ৬৪ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েশন ২৫,৯৯৯ টাকায় (যার আসল দাম ৩৯,৯০০ টাকা) পাওয়া যাচ্ছে। ১২৮ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েশনের দাম ৩০,৯৯৯ টাকা। আর ২৫৬ জিবি ভ্যারিয়েশনের দাম মাত্র ৪০,৯৯৯ টাকা। এই সেল অফারগুলি চলমান ফ্লিপকার্ট কার্টেন রাইজারের অংশ। যা কিছু নির্বাচিত স্মার্টফোন এবং ইলেকট্রনিক্স প্রোডাক্টের জন্য উপলব্ধ। কিন্তু, গ্রাহকরা সেল অফারের কিছু সুবিধা নিয়ে আইফোন এসই উল্লিখিত দামের চেয়েও কম দামে কিনতে পারবেন।
আইসিআইসিআই এবং অ্যাক্সিস ব্যাঙ্কের ক্রেডিট কার্ড ইউজাররা ৫০০০ টাকার বেশি অর্ডারে ফেরত হিসেবে ১,৫০০ টাকা পর্যন্ত পাবেন। অন্যদিকে, একই ব্যাঙ্ক থেকেই ডেবিট কার্ড ইউজাররা ১,০০০ টাকা পর্যন্ত ফেরত পাবেন। যদি ইউজাররা তাঁদের পুরনো ফোনের সঙ্গে ট্রেড করতে চাযন, সেক্ষেত্রে ফ্লিপকার্ট ১৫,০০০ টাকা পর্যন্ত এক্সচেঞ্জ অফার প্রদান করছে। আইফোন ৭ (কাজ করার মতো অবস্থায়) এক্সচেঞ্জ করার সময় একজন গ্রাহক প্রায় ৬,০০০ টাকা ছাড় পেয়েছিলেন। এই পদ্ধতিগুলো ব্যাঙ্কের অতিরিক্ত অফারের সঙ্গে মিলিয়ে আইফোন এসই-এর দাম ১৮,৪৯৯ টাকায় নামিয়ে নিয়ে আসে। আপনার লক্ষ্য করা উচিত যে বিভিন্ন ফোনের ট্রেড-ইন ডিলগুলিতে বিভিন্ন মান রয়েছে। আইওএস ডিভাইসগুলি সাধারণত এক্সচেঞ্জ অফারে বেশি দাম পায়। একটি স্মার্টফোন কেনার সময় আপনি যদি আইফোন ৭-এর ওপরের মডেল (স্পেক্স, রিলিজ ডেট ইত্যাদির ক্ষেত্রে) ট্রেড-ইন করেন, সেক্ষেত্রে আরও বেশি এক্সচেঞ্জ অফার পেতে পারেন। ফ্লিপকার্টে এই ফোনটির কালো, লাল এবং সাদা রঙের বিকল্প রয়েছে।
অ্যাপল আইফোন এসইতে একটি ৭.৭ ইঞ্চি রেটিনা এইচডি ডিসপ্লে রয়েছে। এটি আজও বিরল কম্প্যাক্ট স্মার্টফোনগুলির মধ্যে একটি। এই ডিসপ্লেতে ট্রু টোনের মতো ফিচারগুলিরও সুবিধা পাওয়া যায়। যা আমাদের আশেপাশের আলোর সঙ্গে সামঞ্জস্য বজায় রাখতে পারে। সেইসঙ্গে ডলবি ভিশন এবং এইচডিআর ১০ ও সমর্থন করে। এটি অ্যাপল এ১৩ বায়োনিক চিপ সমর্থন করে। যা অ্যাপল আইফোন ১১ লাইনেও ব্যবহৃত হয়। এ১৩ বায়োনিকের একটি ডেডিকেটেড ৮-কোর নিউরাল ইঞ্জিন রয়েছে। যা প্রতি সেকেন্ডে ৫ ট্রিলিয়ন অপারেশন করতে সক্ষম। সিপিইউতে দুটি মেশিন লার্নিং এক্সিলারেটর রয়েছে। এই আইফোনে স্ট্যান্ডার্ড ১৮ ওয়াটের তারযুক্ত চার্জিংয়ের সঙ্গে অনবোর্ড চার্জিং রয়েছে। এছাড়াও, আইফোন এসই সর্বশেষ iOS 15-এর আপডেট সমর্থন করে।
আরও পড়ুন: Poco C31: ভারতে লঞ্চ হয়েছে পোকো ‘সি’ সিরিজের নতুন স্মার্টফোন, দাম কত?
আরও পড়ুন: Vivo X70 Pro Series: ভারতে লঞ্চ হয়েছে ভিভো এক্স৭০ প্রো এবং ভিভো এক্স৭০ প্রো+, এই দুই স্মার্টফোন