Migrant Worker Death: বেঙ্গালুরু থেকে ফিরছিলেন বাড়ি, জলজ্যান্ত ছেলেটার রহস্যজনকভাবে মৃত্যু

Migrant Worker Death: মৃতের নাম কুরবান খান। তাঁর বাড়ি বাঁকুড়ার কোতুলপুর থানার সরিষাদিঘি গ্রামে। ওই শ্রমিকের মৃত্যুর প্রকৃত তদন্তের দাবিতে সরব হয়েছে মৃত শ্রমিকের পরিবার। জানা গিয়েছে, কুরবান মাস চারেক আগে মার্বেল মিস্ত্রি হিসাবে বেঙ্গালুরুতে কাজে গিয়েছিলেন। ট্রেনে চড়ে বাড়ি ফেরার পথে অন্ধ্রপ্রদেশের টুনি এলাকায় রহস্যজনক ভাবে মৃত্যু হয় তাঁর।

Migrant Worker Death: বেঙ্গালুরু থেকে ফিরছিলেন বাড়ি, জলজ্যান্ত ছেলেটার রহস্যজনকভাবে মৃত্যু
কুরবান খানImage Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 14, 2024 | 10:33 AM

বাঁকুড়া: বেঙ্গালুরুতে কাজের জন্য গিয়েছিলেন। সেখানেই থাকতেন। পেশায় পরিযায়ী শ্রমিক ছিলেন। বাড়ি ফেরার জন্য দুদিন আগে ট্রেনে উঠেছিলেন তিনি। পথেই রহস্যজনক ভাবে মৃত্যু। বাড়ির ছেলেকে হারিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছে গোটা পরিবার।

মৃতের নাম কুরবান খান। তাঁর বাড়ি বাঁকুড়ার কোতুলপুর থানার সরিষাদিঘি গ্রামে। ওই শ্রমিকের মৃত্যুর প্রকৃত তদন্তের দাবিতে সরব হয়েছে মৃত শ্রমিকের পরিবার। জানা গিয়েছে, কুরবান মাস চারেক আগে মার্বেল মিস্ত্রি হিসাবে বেঙ্গালুরুতে কাজে গিয়েছিলেন। ট্রেনে চড়ে বাড়ি ফেরার পথে অন্ধ্রপ্রদেশের টুনি এলাকায় রহস্যজনক ভাবে মৃত্যু হয় তাঁর। পরে রেল পুলিশ মৃতের পকেটে থাকা ফোনের কলের সূত্র ধরে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে ওই যুবকের মৃত্যু সংবাদ জানায়।

ঘটনার খবর জানাজানি হওয়ার পরই এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে। মৃতের পরিবার দেহ আনতে রওনা দিয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশের টুনি স্টেশনের উদ্দেশ্যে। তবে মৃতের পরিবারের দাবি, ট্রেনের ভিতরে জলজ্যান্ত ওই যুবকের কীভাবে মৃত্যু হল তা বেশ রহস্যজনক। গোটা ঘটনার তদন্ত করে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানানো হোক দাবি করেছে মৃতের পরিবার। মৃতের আত্মীয় আজিম মল্লিক বলেন, “টাকা নিয়ে মহাজনের সঙ্গে ফিরছিল। সকালবেলা মায়ের সঙ্গেও কথা বলে। ওর মাকে বলেওছিল যে ট্রেনে উঠে গেছে। এরপর আমাদের কাছে ফোনে মহাজন জানায় যে ওকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। আমরাও এখান থেকে চেষ্টা করছিলাম খোঁজার। পরে জিআরপি ফোন করে জানায় এই খবর। জলজ্যান্ত ছেলেটার কী হল ট্রেনে? উবে গেল নাকি?”