Subhash Sarkar: বাঁশের মাচায় বসে দলের নেতা কর্মীদের সঙ্গে বসে জমিয়ে মুড়ি
Subhash Sarkar: বাঁকুড়া লোকসভায় ষষ্ঠ দফায় ২৫ মে নির্বাচন। নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে ততই একদিকে যেমন প্রকৃতির উত্তাপ বাড়ছে তেমনই প্রচারের তেজ বাড়াচ্ছে ডান বাম সব দল। প্রবল গরমেও ভোট প্রচারে খামতি রাখছেন না কেউ।
বাঁকুড়া: তীব্র গরম। তার মধ্যেই চলছে ভোটের প্রচার। এর আগে সাত সকালেই রাস্তা ধারে গাছের ছায়ায় বাঁশের মাচায় বসে দলের নেতা কর্মীদের সঙ্গে জমিয়ে মুড়ি খেয়ে রবিবাসরীয় ভোট প্রচার সারলেন বাঁকুড়ার বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকার। দলের নেতা কর্মীদের সঙ্গে নির্বাচনী রণকৌশল নিয়ে আলোচনার ফাঁকে সেরে নিলেন স্থানীয় মানুষের সাথে জনসংযোগও। আর সবশেষে দলের ঘোষিত কর্মসূচি চায়ে পে চর্চার ঢঙে বললেন, ‘মুড়ির আড্ডা’।
বাঁকুড়া লোকসভায় ষষ্ঠ দফায় ২৫ মে নির্বাচন। নির্বাচন যত এগিয়ে আসছে ততই একদিকে যেমন প্রকৃতির উত্তাপ বাড়ছে তেমনই প্রচারের তেজ বাড়াচ্ছে ডান বাম সব দল। প্রবল গরমেও ভোট প্রচারে খামতি রাখছেন না কেউ। আজ সাত সকালেই দলের কর্মী সমর্থকদের সঙ্গে নিয়ে বাঁকুড়া শহর লাগোয়া পুয়াবাগান মোড়ে পৌঁছে যান সুভাষ সরকার। সেখানে আম গাছের ছায়ায় বাঁশের মাচায় দলের নেতা কর্মীদের নিয়ে বসে পড়েন সুভাষ সরকার।
আলোচনার ফাঁকেই শালপাতার ঠোঙায় চপ, বেগুনি, শসা, পেঁয়াজ ও কাঁচালঙ্কা দিয়ে জমিয়ে মুড়ি খান সুভাষ সরকার। মুড়ি খাওয়ার সঙ্গেই চলতে থাকে রাজনৈতিক আলোচনা। মুড়ির আড্ডায় বসে এলাকার বিভিন্ন স্তরের মানুষের সঙ্গে জনসংযোগও সেরে ফেলেন সুভাষ সরকার।
পেশায় চিকিৎসক সুভাষ সরকারের দাবি, এই গরমে শরীর থেকে ঘামের সঙ্গে অতিরিক্ত পরিমাণে নুন বের হয়ে যাওয়ায় মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়ে। তাই এই গরমে মুড়ি খাওয়া স্বাস্থ্যকর। আর তাছাড়া বাঁকুড়ার মানুষ জলখাবারে মুড়ি খাওয়াই পছন্দ করে। নিজে বাঁকুড়ার মানুষ হওয়ায় তাঁরও মুড়িপ্রিতি রয়েছে। আর তাই প্রচার, জনসংযোগ ও রাজনৈতিক কাজের মাঝে মাঝেই এভাবে তিনি বসে পড়ছেন মুড়ির আড্ডায়।