Jalpaiguri: বিনে পয়সার বাজার, একাধিক লোভনীয় খাবার দেখে ভ্যাবাচ্যাকা খেল কচি-কাঁচারা
Jalpaiguri: অপশন ছিল এই চার আইটেমের মধ্যে যে কোনও দুটি আইটেম নেওয়া যাবে। আর সেগুলি বাছতে গিয়ে প্রথমে ভ্যাবাচ্যাকা খেয় যায় কচি-কাঁচারা।
জলপাইগুড়ি: ভ্রাতৃদ্বিতীয়া উপলক্ষে জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri)ইন্দিরা কলোনীতে বিনে পয়সার বাজার বসালো গ্রিন জলপাইগুড়ি নামে এক সেচ্ছাসেবী সংস্থা। জলপাইগুড়ি পান্ডা পাড়া এলাকার এক স্কুল শিক্ষিকা তার ভাইয়ের জন্মদিন উপলক্ষে এই সেচ্ছাসেবী সংস্থার মাধ্যমে বাজারটির আয়োজন করেছিলেন। সেখানে ছিল কেক, ফলের রস,চকোলেট আর ক্রিম বিস্কুট। অপশন ছিল এই চার আইটেমের মধ্যে যে কোনও দুটি আইটেম নেওয়া যাবে। আর সেগুলি বাছতে গিয়ে প্রথমে ভ্যাবাচ্যাকা খেয় যায় কচি-কাঁচারা। পরে অবশ্য লাজুক মুখে যার যেটা ফেভারিট তা নিয়ে নেয়।
গ্রিন জলপাইগুড়ির সংস্থার সম্পাদক অংকুর দাস বলেন, “এক শিক্ষিকা তার ভাইয়ের জন্মদিন উপলক্ষে এই বিনে পয়সার বাজার বসিয়েছেন। উনি লাইম লাইটে আসতে চাননা। তাই উনি আজ এখানে আসেননি। এখানে চার করম আইটেম রয়েছে। যারমধ্যে যে কোনও দুটি আমরা বিনামূল্যে কচি-কাচাদের হাতে তুলে দিচ্ছি। আমরা করোনার সময় বিনে পয়সার সবজি বাজার ও খেলনা বাজার বসিয়েছিলাম। তবে আজ শিশুদের জন্য খাদ্য সামগ্রী নিয়ে বাজার বসানো হলো। ওদের উৎসাহ দেখে আমরা খুব খুশি। আগামী দিনে এই ধরনের কর্মসূচি আরও নেওয়া হবে।”
এদিকে জলপাইগুড়ির একাধিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার মধ্যে রীতিমতো নাম রয়েছে গ্রিনজলপাইগুড়ির। প্রায় ৬৫ থেকে ৭০ ধরনের প্রজেক্টের উপর কাজ করে থাকে এই সংস্থা। বিগত চার বছরের বেশি সময় ধরে নানা সমাজসেবামূল কাজের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে এই সংস্থা। এমনকী করোনা মহামারির সময়ে এই সংস্থার সদস্যরা মানুষের আদপে-বিপদে ঝাঁপিয়ে পড়েছে তাও প্রশংসা কুড়িয়েছে জেলার নাগরিক মহলে। বিনামূল্য অক্সিজেন পরিষেবার পাশাপাশি টোটো-অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবাও