Police in Controversy: উর্দি পরে তৃণমূল নেতার জন্মদিনের সেলিব্রেশনে পুলিশের ‘বড়’ কর্তা, চাঁচাছোলা আক্রমণে কংগ্রেস-বিজেপি
Police in Controversy: তোপ দেগেছেন বিজেপির মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সৌমেন মণ্ডলও। আক্রমণের ধার বাড়িয়ে বলেন, “উর্দি পরে অন ডিউটিতে থাকাকালীন ওখানে গিয়েছিল পুলিশ। তৃণমূল কেন, কোনও দলের ক্ষেত্রেও উনি যেতে পারেন না। আসলে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুলিশকে এভাবেই চালনা করেন।
রানিনগর: উর্দি পরেই তৃণমূল নেতার জন্মদিনে হাজির পুলিশ। বিতর্কের ঢেউ মুর্শিদাবাদে। জোর চর্চা মুর্শিদাবাদের রানিনগরে। সম্প্রতি মুর্শিদাবাদের রানিনগর থানার শেখপাড়ায় একটি কেকের দোকানে তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি সোহেল রানার জন্মদিনের অনুষ্ঠানে হাজির হন রানিনগর থানার এএসআই তাজ আলম। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গেই কাটেন কেক। মেতে ওঠেন উদযাপনে। ইতিমধ্যেই ওই দিনের ভিডিয়ো শোরগোল ফেলে দিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। বিতর্ক দানা বেঁধেছে রাজনীতির পাড়ায়। তোপ দাগতে শুরু করেছে বিরোধীরা।
কড়া প্রতিক্রিয়া দিয়েছে কংগ্রেস। রানিনগর দুই নম্বর ব্লক কংগ্রেস সভানেত্রী মমতাজ বেগম হীরা চাঁচাছোলা ভাষায় আক্রমণ করে বলেন, শুধু জন্মদিনে নয়, বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূল নেতাদের হয়ে কাজ করে পুলিশ। খোঁচা দিতে ছাড়েনি পদ্ম শিবিরও।
তোপ দেগেছেন বিজেপির মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি সৌমেন মণ্ডলও। আক্রমণের ধার বাড়িয়ে বলেন, “উর্দি পরে অন ডিউটিতে থাকাকালীন ওখানে গিয়েছিল পুলিশ। তৃণমূল কেন, কোনও দলের ক্ষেত্রেও উনি যেতে পারেন না। আসলে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুলিশকে এভাবেই চালনা করেন। প্রত্যেকটা থানা আসলে তৃণমূলের পার্টি অফিস।” যদিও এ বিষয়ে রানিনগর থানার এএসআই তাজ আলমকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।