Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Dantan Fire: মাঝরাতে পঞ্চায়েত অফিসে আগুন, শুরু রাজনৈতিক তরজা

Dantan Fire: বিজেপির জেলার সাধারণ সম্পাদক ডক্টর শঙ্কর গুছাইতের অভিযোগ পঞ্চায়েত অফিসকে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব পার্টি অফিস বানিয়ে ফেলেছিল ।

Dantan Fire: মাঝরাতে পঞ্চায়েত অফিসে আগুন, শুরু রাজনৈতিক তরজা
পঞ্চায়েত দফতরে আগুন (নিজস্ব চিত্র)
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Aug 22, 2022 | 11:42 AM

পশ্চিম মেদিনীপুর: পঞ্চায়েত অফিসে আগুন, যা নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। দাঁতন এক নম্বর ব্লকের পাঁচ নম্বর আঙ্গুয়া পঞ্চায়েত অফিসে রাতের অন্ধকারে আগুন লেগে যায় একটি কম্পিউটার রুমে। বিজেপির অভিযোগ, ইচ্ছাকৃতভাবে ওই কম্পিউটার রুমে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে তথ্য প্রমাণ লোপাটের জন্য।

বিজেপির জেলার সাধারণ সম্পাদক ডক্টর শঙ্কর গুছাইতের অভিযোগ পঞ্চায়েত অফিসকে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব পার্টি অফিস বানিয়ে ফেলেছিল । রাতের অন্ধকারে ওই পঞ্চায়েত অফিসে যাবতীয় সেটিং হতে বলেও অভিযোগ ওই বিজেপি নেতার । কেন্দ্রীয় টিম যেহেতু জেলার বিভিন্ন জায়গাতেই পরিদর্শন করছে, ওই পঞ্চায়েত অফিসে যেতে পারে এই আশঙ্কাতেই তাই আগেভাগে প্রমাণ লোপাটের জন্যই এই আগুন বলে মনে করছেন বিজেপি নেতৃত্ব।

কী কারণে পঞ্চায়েত অফিসে আগুন তা কিন্তু এখনও সামনে আসেনি । আর ওই পঞ্চায়েত অফিসের আগুনের ছবি তুলতে গেলেও সাময়িকভাবে বাধা দেওয়া হয় TV9 বাংলাকে । স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব বা পঞ্চায়েতের কেউই কথা বলতে নারাজ এই আগুন লাগার বিষয়ে।

বিজেপির অভিযোগ, পরিকল্পিতভাবে আগুন লাগানো হয়েছে পঞ্চায়েতের অফিসে। কোনও কিছু তথ্য প্রমাণ লুঠ করার জন্যই এই আগুন পরিকল্পিতভাবে লাগানো হয়েছে।

বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক ডক্টর শঙ্কর গুছাইতের বক্তব্য়, “পঞ্চায়েত অফিস আসলে তৃণমূলের আখড়া। সেখানে তৃণমূলের ঝান্ডাও পুঁতে দেওয়া হয়েছিল বলে আমরা দেখেছি। ওখানে গিয়েই আসলে তৃণমূলের নেতারা রাতের অন্ধকারে সব সেটিংগুলো করে। আজ ভোর রাতে আগুনে পুড়ে ছাড়খাড় হয়ে যায় অফিস। শুনছি কেন্দ্রীয় দল আসার কথা রয়েছে। বিভিন্ন প্রকল্পের বিষয়ে খোঁজ খবর করবেন কেন্দ্রীয় দলের প্রতিনিধিরা। অডিট রিপোর্ট খতিয়ে দেখার কথা রয়েছে। ” তিনি অভিযোগ করেন,  “সরকারি প্রতিনিধি দলের আসার আগেই আগুন! কম্পিউটার, নথি সব ভস্মীভূত হয়ে গিয়েছে। এটা তথ্য লোপাটের আরেকটা পন্থা হতে পারে। এর তদন্তের প্রয়োজন।”  যদিও তৃণমূল নেতৃত্ব এ বিষয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি।