Digha: দিঘার সমুদ্রের জলে কেন এমন ঘূর্ণির টান? দোলের সকালে সমুদ্রের ধারে গিয়েও নামতেই পারছেন না পর্যটকরা
Digha: নুলিয়া হিসেবে দায়িত্বে থাকা এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, এমনিতেই আবহাওয়া অনুকূল নেই, তার মধ্যে পূর্ণিমা। ফলে, দিঘার সমুদ্রের জল ঘূর্ণীর মতো ঘুরছে। এই পরিস্থিতিতে সমুদ্রে নামলে বিপদ বাড়তে পারে। তাই পর্যটকদের আটকানো হচ্ছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নামতে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।

দিঘা: একদিনের ছুটি পেলেই বাঙালি দিঘা ছুটে যায়। আর লম্বা উইকেন্ড হলে তো কথাই নেই! ঠিক যেমন এবার প্রায় টানা চারদিনের ছুটি পেয়েছেন বহু কর্মী। ফলে, দিঘায় হোটেলে জায়গা দেওয়াই মুস্কিল হয়ে পড়েছে। দোলের সকালে দিঘার সমুদ্রপাড়ে গিয়েই দেখা গেল তিল ধারনের জায়গা নেই। খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে, অনেক পর্যটককে হোটেলের ঘর না পেয়ে ফিরে যেতে হয়েছে। হোটেলের ঘরের ভাড়াও তেমনই বেশি। শুধুমাত্র দিঘা নয়, তাজপুর, শঙ্করপুরেও দেখা গেল একই ছবি।
তবে সমুদ্র সৈকতে গেলেও সমুদ্র স্নানে নামতে পারছেন না পর্যটকেরা। সকাল থেকে জোয়ারের উথাল পাতাল ঢেউ থেকে আটকাতে হিমশিম খাচ্ছেন নুলিয়ারা। সকাল থেকে জোয়ারের জেরে সেইভাবে ভ্রমণ পিপাসুরা সমুদ্রে নামতে না পারলেও বেলায় সমুদ্রে ঢল নামবে বলেই মনে করা হচ্ছে। উৎসব ঘিরে সতর্ক রয়েছে প্রশাসন।
নুলিয়া হিসেবে দায়িত্বে থাকা এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, এমনিতেই আবহাওয়া অনুকূল নেই, তার মধ্যে পূর্ণিমা। ফলে, দিঘার সমুদ্রের জল ঘূর্ণির মতো ঘুরছে। এই পরিস্থিতিতে সমুদ্রে নামলে বিপদ বাড়তে পারে। তাই পর্যটকদের আটকানো হচ্ছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নামতে দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত শনিবার ও রবিবার স্বাভাবিকভাবেই ছুটি ছিল বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি অফিসে। সেই সঙ্গে সোমবার দোলযাত্রা ও মঙ্গলবার হোলির ছুটি। ফলে একটানা চারদিনের ছুটিতে বেরিয়ে পড়েছিলেন অনেকেই।





