Digha: ভরা বর্ষায় মেরিন ড্রাইভের বাঁধই রক্ষা গ্রামবাসীদের, কারণ…
Digha: রামনগর বিধানসভার অন্তর্গত দিঘা মান্দারমণি মেরিন ড্রাইভ একদিকে যেমন সৌন্দর্যায়ন হয়েছে, ঠিক তেমনি ভাবে শঙ্করপুর থেকে তাজপুর পর্যন্ত দীর্ঘদিনের ভগ্নপ্রায় সমুদ্র বাঁধ অবশেষে নির্মাণ করা হয়েছে।
দিঘা: মেরিনড্রাইভ ও তাজপুরের সমুদ্র বাঁধ রামনগরের বানভাসি মানুষের রক্ষাকবচ। সমুদ্র বাঁধ এবারের বর্ষায় রক্ষা কবজ হয়ে দেখা দিয়েছে তাজপুর থেকে শঙ্করপুরের গ্রামবাসীদের।
রামনগর বিধানসভার অন্তর্গত দিঘা মান্দারমণি মেরিন ড্রাইভ একদিকে যেমন সৌন্দর্যায়ন হয়েছে, ঠিক তেমনি ভাবে শঙ্করপুর থেকে তাজপুর পর্যন্ত দীর্ঘদিনের ভগ্নপ্রায় সমুদ্র বাঁধ অবশেষে নির্মাণ করা হয়েছে। এবার সমুদ্র বাঁধ নির্মাণ সাথে সাথে মেরিন ড্রাইভের নির্মাণ রামনগর বিধানসভায় শাসক দলের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল।
তাজপুর,জামড়া শ্যামপুর, টেংরামারী এলাকাসহ রামনগর বিধানসভার তালগাছারী দু নম্বর ব্লকের সমুদ্র বাঁধ নির্মাণ হওয়ায় গ্রামবাসীরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে। শাসকবিরোধী দুই শিবিরের সমস্যা ছিল এই সমুদ্রবাঁধ নিয়ে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মেরিন ড্রাইভের সাথে সাথে নির্মাণ করা হয়েছে সমুদ্র বাঁধও। খুশি এলাকাবাসী।
প্রতিবছর বৃষ্টির সময় এমনকী ঝড়ে প্রবল তাণ্ডবে রামনগর বিধানসভার তাজপুর সংকরপুর উপকূলবর্তী এলাকা প্রায় ডুবে যেত। তবে সমুদ্র বাঁধ নির্মাণের ফলে অনেকটাই নিশ্চিন্ত এলাকাবাসী। মেরিন ড্রাইভের বিভিন্ন অংশে সৌন্দর্যায়নে এক অপরূপ শোভা ও সৃষ্টি হয়েছে। ‘লক্ষীর ভাণ্ডার থেকে ‘সবুজ সাথী’-র সাইকেলের বিশেষ মূর্তি ও বসানো হয়েছে গোটা মেরিন ড্রাইভ জুড়ে। যদিও বিরোধীরা বলছে সমুদ্র বাঁধ আরও উঁচু আরও উন্নত করা উচিত ছিল।
বাম নেতা আশীস প্রামাণিকের দাবি, তাঁরা আগেই এমন পরিকল্পনা করেছিলেন যা এই সরকার বাস্তবায়ন করেছে। আরও উন্নত মানের করতে হবে কাজ। বিজেপি নেতা অসীম মিশ্র বলেন, “এই মেরিন ড্রাইভ মানুষের খুব কাজে লেগেছে। কিন্তু আরও উন্নত মানের করতে হবে। আর সমুদ্রের সামনে যাঁরা রয়েছেন তাদের বিষয়েও ভাববে হবে সরকারকে।”