Abhijit Ganguly: তমলুকে অভিজিৎ গাঙ্গুলির নামে দেওয়াল লিখন সারা, জল্পনাই কি সত্যি হতে চলল?
Tamluk: সিপিএমের এক সময়ের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা লক্ষ্মণ শেঠকে হারিয়ে ২০০৯ সালে এই কেন্দ্রে জয়ী হন শুভেন্দু অধিকারী। ২০১৬ সাল অবধি এই কেন্দ্রে তিনিই সাংসদ ছিলেন। সে সময় অবশ্য শুভেন্দু তৃণমূলের। ২০১৬ সালে তিনি ইস্তফা দেন। বিধানসভায় ভোটে দাঁড়ান। এরপর তমলুকে উপনির্বাচনে জিতে আসেন দিব্যেন্দু অধিকারী। ২০১৯ সালেও তিনিই জেতেন। তবে ২০০৯ সাল থেকে এ কেন্দ্র তৃণমূলেরই।
পূর্ব মেদিনীপুর: বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তবে তাঁর বিজেপি-যোগের আগে থেকেই জল্পনা শুরু হয়েছিল— তমলুকে প্রার্থী হচ্ছেন কলকাতা হাইকোর্টের এই প্রাক্তন বিচারপতি। যদিও এ নিয়ে তিনি বা বিজেপি প্রকাশ্যে কিছু বলেনি। তবে এবার তাঁর নামেই দেওয়াল লিখন নজরে এল তমলুকে।
লোকসভা ভোটে এবার যতগুলি হাইভোল্টেজ কেন্দ্র রয়েছে, তার মধ্যে নিঃসন্দেহে অন্যতম তমলুক। ২০০৯ সাল অবধি এই কেন্দ্র লক্ষ্মণ শেঠের ছিল। তবে ২০০৯ সালের লোকসভা ভোটের পর থেকে এই কেন্দ্র অধিকারীদের।
সিপিএমের এক সময়ের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা লক্ষ্মণ শেঠকে হারিয়ে ২০০৯ সালে এই কেন্দ্রে জয়ী হন শুভেন্দু অধিকারী। ২০১৬ সাল অবধি এই কেন্দ্রে তিনিই সাংসদ ছিলেন। সে সময় অবশ্য শুভেন্দু তৃণমূলের। ২০১৬ সালে তিনি ইস্তফা দেন। বিধানসভায় ভোটে দাঁড়ান। এরপর তমলুকে উপনির্বাচনে জিতে আসেন দিব্যেন্দু অধিকারী। ২০১৯ সালেও তিনিই জেতেন। তবে ২০০৯ সাল থেকে এ কেন্দ্র তৃণমূলেরই।
অধিকারীরাও এখন শিবির বদলে বিজেপিমুখী। শিশির অধিকারী কিংবা দিব্যেন্দুর আনুষ্ঠানিকভাবে বিজেপিতে যোগ না দিলেও, তাঁদের নানা মন্তব্য বুঝিয়ে দিয়েছে কী চান তাঁরা। এই আবহেই এবার তমলুকে বিজেপির মুখ হতে পারেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এখনও দলীয়ভাবে কোনও ঘোষণা না হলেও নন্দীগ্রামের হরিপুরে কর্মী সমর্থকদের দেওয়াল লিখন নজরে এল।