Royal Bengal Tiger: বাঘ রাখি না কুল রাখি! ফের ডোরা ‘কাঁটায়’ ঘুম ছুটেছে কুলতলির
Kultali Tiger: রবিবার রাতে মইপিঠের বাঘ খাঁচা বন্দি হওয়ার পর সোমবার বিকেলেই তাকে ঢুলি ভাসানী জঙ্গলে ছেড়ে দেয় বন দফতর। আর তার মধ্যেই নতুন করে বাঘের আতঙ্ক। বনদফতর সূত্রে খবর, বাঘ রয়েছে মইপিট কোস্টাল থানার অন্তর্গত গুড়গুড়িয়া -ভুবনেশ্বরী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার গড়ের চক এলাকাতে।
কুলতলি: বাঘ যেন ভালবেসে ফেলেছে কুলতলিকে। সোমবার ঠিক বিকেলে যখন এক রয়্যাল বেঙ্গলকে ধরে জঙ্গলে পাঠাতে ব্যস্ত বনদফতর। সেই সময় আরও এক বাঘ এসে হাজির কুলতলিতে। এক দিকে বাঘ ধরে ছাড়া হচ্ছে জঙ্গলে, অন্য পাশ থেকে ফের বাঘ ঢুকছে গ্রামে। ইতিমধ্যেই জাল দিয়ে ঘিরে ফেলেছে গোটা গ্রাম।
রবিবার রাতে মইপিঠের বাঘ খাঁচা বন্দি হওয়ার পর সোমবার বিকেলেই তাকে ঢুলি ভাসানী জঙ্গলে ছেড়ে দেয় বন দফতর। আর তার মধ্যেই নতুন করে বাঘের আতঙ্ক। বনদফতর সূত্রে খবর, বাঘ রয়েছে মইপিট কোস্টাল থানার অন্তর্গত গুড়গুড়িয়া -ভুবনেশ্বরী গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার গড়ের চক এলাকাতে। আজমল মারি এক নম্বর জঙ্গল থেকে এই বাঘটি মাকরি নদী পেরিয়ে গড়েরচক এলাকায় লোকালয় সংলগ্ন জঙ্গলে ঢুকে পড়েছে। ইতিমধ্যে জাল দিয়ে ঘেরার কাজ শুরু করেছে বন দফতর। বাঘ কোন জায়গায় রয়েছে তা শনাক্ত করেই তাকে জাল দিয়ে ঘেরার কাজ শুরু হয়েছে। নতুন করে এলাকায় ছড়িয়েছে বাঘ আতঙ্ক।
প্রসঙ্গত, এর আগে কিশোরী মোহনপুর গ্রামের আজমলমারি ১১ নম্বর জঙ্গল থেকে ঠাকুরান নদী পেরিয়ে লোকালয়ে ঢুকে পড়েছিল বাঘটি। গত এক সপ্তাহ ধরে লাগাতর লুকোচুরি খেলছিল বনদফতরের কর্মীদের সঙ্গে। ফাঁদ পেতে অনেকবার চেষ্টা করেও বাঘটিকে ধরা যায়নি। অবশেষে রবিবার রাতে বাঘটিকে খাঁচাবন্দি করা সম্ভব হয়।