Aung San Suu Kyi: আউন সাং সু চির চার বছরের কারাদণ্ড, নির্দেশ মায়ানমার আদালতের
Myanmar: ২০১১ সাল পর্যন্ত মায়ানমারে সামরিক বাহিনীর শাসনই চলেছে। সেই সময় প্রায় ১৫ বছর গৃহবন্দি হয়েই কাটাতে হয়েছে সু চিকে।
মায়ানমার: আউন সাং সু চিকে চার বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল আদালত। সোমবারই মায়ানমারের বিশেষ আদালত এই নির্দেশ দিয়েছে। জানা গিয়েছে, সরকার বিরোধী উস্কানি ও করোনার বিধিভঙ্গের মামলার প্রেক্ষিতে এই রায় দেন আদালত। যদিও সু চি তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগই অস্বীকার করেছেন।
মায়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের পর গত ১ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭৬ বছর বয়সী নোবেলজয়ী সু চিকে গৃহবন্দি করা হয়। তাঁর দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (NLD) আরও কয়েকজন সদস্যকেও নেত্রীর সঙ্গে গৃহবন্দির নির্দেশ দেওয়া হয়। এমন কী সু চির দল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জিতলেও দলনেত্রীকে গৃহবন্দি রাখার নিদান দেওয়া হয়।
২০১১ সাল পর্যন্ত মায়ানমারে সামরিক বাহিনীর শাসনই চলেছে। সেই সময় প্রায় ১৫ বছর গৃহবন্দি হয়েই কাটাতে হয়েছে সু চিকে। সেই সু চির বিরুদ্ধেই রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগ তোলা হয়। একই সঙ্গে করোনা কালে অতিমারি আইন ভাঙা-সহ নানা বিধিনিষেধ লঙ্ঘন করার অভিযোগ ওঠে। একই সঙ্গে বেআইনিভাবে কয়েক লক্ষ ডলার নেওয়ার অভিযোগও তোলা হয় তাঁর বিরুদ্ধে।
#BREAKING Myanmar’s Suu Kyi jailed for four years: govt spokesman pic.twitter.com/hnEXvgYNwX
— AFP News Agency (@AFP) December 6, 2021
Myanmar jails ousted leader Aung San Suu Kyi for 4 years for incitement against the military and breaching Covid rules, junta spokesman says.
It is the first of a series of possible sentences that could see the Nobel laureate imprisoned for decadeshttps://t.co/GqG0QmrlKg pic.twitter.com/KSKHXPAfqm
— AFP News Agency (@AFP) December 6, 2021
BREAKING: A legal official says a Myanmar court has sentenced the country’s ousted leader, Aung San Suu Kyi, to four years in prison after finding her guilty of incitement and violating coronavirus restrictions. https://t.co/1cORWPcJou
— The Associated Press (@AP) December 6, 2021
১৯৯১ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান সু চি। তিনি ‘ক্ষমতাহীনদের ক্ষমতার অনন্য উদাহরণ’ আখ্যাও পান। ২০১৫ সালে তাঁর নেতৃত্বে ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি নির্বাচনে লড়ে। বড়সড় জয়ও পায় তাঁর দল। যদিও সেনার অভিযোগ ছিল, জালিয়াতি করে জয় এনেছেন তিনি। সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে তাঁর অহিংস প্রতিবাদই বার বার শিরোনামে তুলে এনেছে সু চিকে।
আরও পড়ুন: আমেরিকা, ব্রিটেনে বাড়ছে দাপট বাড়ছে ওমিক্রনের, জানুয়ারিতে ভারতে চড়বে গ্রাফ!