AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Ukraine crisis: যুদ্ধ এড়াতে পুতিনের সঙ্গে কথা বলার সম্ভাবনা, আগামী সপ্তাহেই পূর্ব ইউরোপ সফরে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

Boris Johnson: আমেরিকার দাবি, রাশিয়ার এই মুহূর্তে ইউক্রেনকে আক্রমণ করার ক্ষমতা রয়েছে। অন্যদিকে জনসনের দাবি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে লড়াই হলে শেষমেশ কেউ জিতবে না এবং প্রচুর মানুষ প্রাণ হারাবেন।

Ukraine crisis: যুদ্ধ এড়াতে পুতিনের সঙ্গে কথা বলার সম্ভাবনা, আগামী সপ্তাহেই পূর্ব ইউরোপ সফরে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস। জনসন ফাইল চিত্র
| Edited By: | Updated on: Jan 29, 2022 | 8:20 PM
Share

লন্ডন: রাশিয়া- ইউক্রেন সংঘাত ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে যেকোনও সময়ে যুদ্ধ লেগে যাওয়ার আশঙ্কা করছে সমগ্র বিশ্ব। সংঘাতেই এই আবহে কূটনৈতিক সফরে পূর্ব ইউরোপ যাচ্ছেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। জানা গিয়েছে পূর্ব ইউরোপ সফরে যুদ্ধের কারণে রক্তপাত বন্ধ রাখতে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাডিমির পুতিনের সঙ্গেও কথা বলতে পারেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। রাশিয়া ইউক্রেন সীমান্তে সেনা মোতায়েন করেছে। রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের অভিযোগ ছিল আমেরিকা ও ন্যাটো রাশিয়ার নিরাপত্তার প্রধান দাবিগুলির কোনও সুরাহা করেনি। তবে সংঘাত এড়াতে তিনি কথা বলতে প্রস্তুত সেই কথাও জানিয়েছিলেন পুতিন।

আমেরিকার দাবি, রাশিয়ার এই মুহূর্তে ইউক্রেনকে আক্রমণ করার ক্ষমতা রয়েছে। অন্যদিকে জনসনের দাবি রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে লড়াই হলে শেষমেশ কেউ জিতবে না এবং প্রচুর মানুষ প্রাণ হারাবেন। ব্রিটেনের তরফে রাশিয়াকে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল রাশিয়া যদি ইউক্রেনে কোনওভাবে অনুপ্রবেশ করে তবে রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করবে ব্রিটেন এবং ইউরোপে ব্রিটেনের বন্ধু দেশগুলিকেও একই ধরনের পদক্ষেপ নিতে বলা হবে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর ডাউনিং স্ট্রিট অফিসের তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, “প্রধানমন্ত্রী ইউরোপে রক্তপাত এড়াতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা ত্বরান্বিত করতে এবং প্রতিরোধ বাড়াতে বদ্ধপরিকর। চলতি সপ্তাঙেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলে তিনি রাশিয়াকে পিছনে যেতে বলবেন এবং কূটনৈতিকভাবে কথা বলার অনুরোধ জানাবেন।”

জনসনের কার্যালয়ের তরফে কবে এবং কোথায় এই সফর হবে তা স্পষ্ট করে জানানো হয়নি। ব্রিটেন ইউক্রেনে প্রতিরক্ষামূলক অস্ত্র এবং প্রশিক্ষণ কর্মী সরবরাহ করেছে, যদিও মন্ত্রীরা জানিয়েছিলেন যে দুই দেশের মধ্য যুদ্ধ হলে ব্রিটেনের তরফে সৈন্য মোতায়েনের সম্ভাবনা কম। জনসন নতুন করে সেনা মোতায়েন এবং ন্যাটো প্রতিরক্ষা জোরদার সহ বিকল্পগুলি বিবেচনা করছেন বলেই জানা গিয়েছে। সোমবার ব্রিটেন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের আলোচনায় যোগদান করবে এবং কূটনৈতিক উপায়ে অচলাবস্থার সমাধান করার আহ্বান জানাবে।

আরও পড়ুন : New Coronavirus ‘NeoCOV’ : প্রতি ৩ জনের মধ্যে ১ জনের মৃত্যু! ‘নিওকভ’ নিয়ে সতর্কবাণী উহানের বিজ্ঞানীদের

আরও পড়ুন : Omicron Sub- Variant BA.2: ওমিক্রনের নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট ছড়াচ্ছে দেড় গুণ দ্রুত, ছোটদের নিয়ে থাকছে চিন্তা