Train Fare: জানেন আপনার ট্রেন ভাড়ার হিসেব হয় কীভাবে?

Train Fare: বিভিন্ন ট্রেনের ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা ভাড়া ধার্য করা হয়। ধরা যাক, শতাব্দী এক্সপ্রেসের ক্ষেত্রে আলাদা ভাড়া, আবার রাজধানী এক্সপ্রেসের ক্ষেত্রে আলাদা ভাড়া নেওয়া হয়।

Train Fare: জানেন আপনার ট্রেন ভাড়ার হিসেব হয় কীভাবে?
প্রতীকী ছবি
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 22, 2023 | 10:21 AM

নয়া দিল্লি : ট্রেনে কখনও যাতায়াত করেননি, এমন লোকের সংখ্যা খুবই কম। লোকাল হোক বা দূরপাল্লার, প্রায় প্রত্যেকেই কখনও না কখনও ট্রেনে যাত্রা করেছেন। ভাড়া সম্পর্কেও প্রত্যেকেরই মোটামুটি ধারনা আছে। তবে কীভাবে এই ভাড়া নির্ধারণ করা হয়, সেই ধারণা নেই অনেক নিত্যযাত্রীরও। এক বিশেষ নিয়মের ট্রেনের ভাড়া ধার্য করা হয়।

বিভিন্ন ট্রেনের ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা ভাড়া ধার্য করা হয়। ধরা যাক, শতাব্দী এক্সপ্রেসের ক্ষেত্রে আলাদা ভাড়া, আবার রাজধানী এক্সপ্রেসের ক্ষেত্রে আলাদা ভাড়া নেওয়া হয়। ভাড়ার মধ্যে অনেক কিছু ধার্য করা হয়। এর মধ্যে থাকে ডিসট্যান্স চার্জ, রিজার্ভেশন চার্জ ও জিএসটি। এর ওপর ভিত্তি করেই ট্রেনের ভাড়া ঠিক করা হয়।

সাধারণত ট্রেনের ভাড়ার ক্ষেত্রে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল কিলোমিটার। অর্থাৎ কতটা পথ আপনি যাত্রা করছেন, তার ওপর ভাড়া নির্ভর করে। সেই দূরত্বেরও কয়েকটি ভাগ রয়েছে। যেমন ধরুন, ১ থেকে ৫ কিলোমিটার, ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার, ১১ থেকে ১৫ কিলোমিটার, ১৬ থেকে ২০ কিলোমিটার, ২১ থেকে ২৫ কিলোমিটার। এভাবেই ৪৯৫১ থেকে ৫,০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ভাগ আছে।

এই সব ভাগগুলির হিসেব আপনি দেখতে পাবেন ভারতীয় রেলের ওয়েবসাইটে। এমনকী আপনার কাটা টিকিটের মূল্যকে কী কী ভাগে ভাগ করা হয়েছে, সেটাও আপনি ওয়েবসাইট থেকেই দেখতে পাবেন। ভারতীয় রেলের ওয়েবসাইটে গিয়ে Railway Board সেকশনে যেতে হবে আপনাকে। সেখানেই আপনি ভাড়া সংক্রান্ত তথ্য পাবেন।

তবে বাস বা ট্যাক্সি ভাড়ার সঙ্গে তুলনা করলে বোঝা যাবে ট্রেনের ভাড়া অনেকটা কম। ধরে নেওয়া যাক, আপনি লখনউ থেকে দিল্লি যাচ্ছেন ক্যাবে। আপনার খরচ হবে ৮ হাজার টাকা। কিন্তু সেই একই দূরত্ব ট্রেনে চেপে আপনি মাত্র ১ হাজার থেকে ১২০০ টাকায় যেতে পারবেন, তাও আবার মাত্র ৬ ঘণ্টায়।