কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ একটি সাধারণ শব্দ যা হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, পেরিফেরাল আর্টারি ডিজিজের মতো হার্ট বা রক্তনালীকে প্রভাবিত করে এমন রোগের জন্য ব্যবহৃত হয়। যে কোনও বয়সে হতে পারে হৃদরোগ।
শরীরের উপরের অংশে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, বুক ধড়ফড় করা, অতিরিক্ত ঘাম, ক্লান্তি থেকে হতে পারে এই সমস্যা। অতিরিক্ত চাপের জীবনযাত্রা হলে সেখান থেকেও হতে পারে হৃদরোগ। আবার অনেকের ক্ষেত্রে হৃদরোগ হয় জিনগত কারণের জন্য।
শরীরের সব অঙ্গ সচল রাখার প্রয়োজন। আর এই প্রয়োজন মেটাতে রোজ ব্যায়াম করতেই হবে। দিনের মধ্যে অন্তত ১ ঘন্টা শরীরচর্চা অবশ্যই করুন। খাবার পর ২০০ কদম হাঁটতেই হবে। সেই সঙ্গে স্ট্রেচিং খুব গুরুত্বপূর্ণ।
সুষম খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। অঙ্কুরিত মুগ ছোলা, ফাইবার যুক্ত খাবার, শস্যদানা, উচ্ছে এসব নিয়মিত ভাবে খেতে হবে। ফল খেতে হবে।
ঘুমের সমস্যা ঠিক করতে হবে। রোজ যদি ঠিকঠাক করে ঘুম হয় তাহলেই ৯০ শতাংশ সমস্যার সহজ সমাধান হয়ে যায়। নিয়মিত ঠিক করে ঘুম হলে শরীরে ইনসুলিনের সমস্যা দূর হয়। সেই সঙ্গে হার্ট, মন মেজাজও ভাল থাকে।
স্ট্রেস কম রাখতে হবে। রোজ নিয়ম করে মেডিটেশন করুন। অন্তত ১০ মিনিট মেডিটেশন করলেও অনেক সমস্যার সমাধান হবে। নিজের ভাল জন্য যা যা প্রয়োজন সব করতেই হবে।