Health Habits: মধ্যরাতের এই সব অভ্যাসই শরীরকে ধ্বংস করে দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট! এখনই বদলে ফেলুন…

Ayurveda: রোজ নিয়ম মেনে খাবার খান, সময়ে ঘুমোতে যান। রাত ৭.৩০ এর মধ্যে খাওয়া দাওয়া শেষ করুন...

| Edited By: | Updated on: Aug 12, 2022 | 7:25 PM
সুঅভ্যাস গড়ে তুলতে না পারলে স্বাস্থ্য মোটেই কথা শুোনে না। যথা সময়ে সে বিগড়ে যাবেই। কেউ পছন্দ করেন মধ্যরাত অবধি জেগে থাকতে। কেউ লাঞ্চ সারেন বিকেলে। এই কোনও অভ্যাসই আমাদের শরীরের জন্য একেবারেই ভাল নয়। আমাদের অধিকাংশ অভ্যাসই আমরা তৈরি করি নিজের আরামের কথা ভেবে। নিজের ভাল লাগার জন্য। শরীরের কথা খুব কম মানুষই ভাবেন। দিনের পর দিন শরীরের উপর অত্যাচার চালালে শরীর একদিন জবাব দেবেই।

সুঅভ্যাস গড়ে তুলতে না পারলে স্বাস্থ্য মোটেই কথা শুোনে না। যথা সময়ে সে বিগড়ে যাবেই। কেউ পছন্দ করেন মধ্যরাত অবধি জেগে থাকতে। কেউ লাঞ্চ সারেন বিকেলে। এই কোনও অভ্যাসই আমাদের শরীরের জন্য একেবারেই ভাল নয়। আমাদের অধিকাংশ অভ্যাসই আমরা তৈরি করি নিজের আরামের কথা ভেবে। নিজের ভাল লাগার জন্য। শরীরের কথা খুব কম মানুষই ভাবেন। দিনের পর দিন শরীরের উপর অত্যাচার চালালে শরীর একদিন জবাব দেবেই।

1 / 6
শরীর খারাপ হলে রোজকার জীবনযাত্রাতেও তার প্রভাব পড়ে। ঘুম ঠিকমতো না হলে, সময়ে খাওয়া-দাওয়া না হলে শরীর বিগড়োতে বাধ্য। সুগার বাড়বে, কোলেস্টেরল বাড়বে আসবে উচ্চরক্তচাপের সমস্যাও। তাই শরীর সুস্থ রাখা আমাদের প্রাথমিক কর্তব্য। সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠুন, ১০ টার মধ্যে স্নান সারুন। নিজেকে একটা রুটিনের মধ্যে বেঁধে ফেলুন। আর তাই যা কিছু মেনে চলবেন-

শরীর খারাপ হলে রোজকার জীবনযাত্রাতেও তার প্রভাব পড়ে। ঘুম ঠিকমতো না হলে, সময়ে খাওয়া-দাওয়া না হলে শরীর বিগড়োতে বাধ্য। সুগার বাড়বে, কোলেস্টেরল বাড়বে আসবে উচ্চরক্তচাপের সমস্যাও। তাই শরীর সুস্থ রাখা আমাদের প্রাথমিক কর্তব্য। সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠুন, ১০ টার মধ্যে স্নান সারুন। নিজেকে একটা রুটিনের মধ্যে বেঁধে ফেলুন। আর তাই যা কিছু মেনে চলবেন-

2 / 6
চেষ্টা করুন রাত ১০ টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে। রাত ১০-২ টো পর্যন্ত সবচেয়ে ভাল ঘুম হয়। সন্ধ্যে ৭ টা থেকে ৭.৩০ এর মধ্যে রাতের খাওয়া সেরে ফেলুন। এই সময়ের মধ্যে খেয়ে নিলে মেটাবলিজম ভাল হয়। হজম ভাল হয়। সেই সঙ্গে লিভার ঠিকমতো ডিটক্সিফিকেশন করতে পারে। যে কারণে ওজন বেড়ে যাওয়া, রক্তে সুগারের মাত্রা এসব নিয়ন্ত্রণে থাকে। খাবার থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টিও শোষণ করে নেয় শরীর। যদি মধ্যরাতে ঘুমোতে যান তাহলে মানসিক সমস্যা আসে সবচাইতে বেশি। হতে পারে ডিপ্রেশনও।

চেষ্টা করুন রাত ১০ টার মধ্যে ঘুমিয়ে পড়তে। রাত ১০-২ টো পর্যন্ত সবচেয়ে ভাল ঘুম হয়। সন্ধ্যে ৭ টা থেকে ৭.৩০ এর মধ্যে রাতের খাওয়া সেরে ফেলুন। এই সময়ের মধ্যে খেয়ে নিলে মেটাবলিজম ভাল হয়। হজম ভাল হয়। সেই সঙ্গে লিভার ঠিকমতো ডিটক্সিফিকেশন করতে পারে। যে কারণে ওজন বেড়ে যাওয়া, রক্তে সুগারের মাত্রা এসব নিয়ন্ত্রণে থাকে। খাবার থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টিও শোষণ করে নেয় শরীর। যদি মধ্যরাতে ঘুমোতে যান তাহলে মানসিক সমস্যা আসে সবচাইতে বেশি। হতে পারে ডিপ্রেশনও।

3 / 6
রাতে জাগলে খিদে পাবেই। রাতের খিদে মানেই কোনও স্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়া নয়। মুঠো ভরে লোকে তুলে নেয় চিপস, চকোলেটে, কেকের মত মুখরোচক খাবার। রাত ৯ টার পর কোনও খাবার খাবেন না। এরফলে বিপাক ক্রিয়া বাধা পায়। ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। লিভার থেকে ঠিকমতো ডিটক্সিফিকেশনও হয় না। ফলে খুব তাড়াতাড়ি হার্টের সমস্যা আসে। সঙ্গে সুগার, ব্লাডপ্রেশার, কোলেস্টেরল বৃদ্ধি এসব লেগেই থাকে।

রাতে জাগলে খিদে পাবেই। রাতের খিদে মানেই কোনও স্বাস্থ্যকর খাওয়া-দাওয়া নয়। মুঠো ভরে লোকে তুলে নেয় চিপস, চকোলেটে, কেকের মত মুখরোচক খাবার। রাত ৯ টার পর কোনও খাবার খাবেন না। এরফলে বিপাক ক্রিয়া বাধা পায়। ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। লিভার থেকে ঠিকমতো ডিটক্সিফিকেশনও হয় না। ফলে খুব তাড়াতাড়ি হার্টের সমস্যা আসে। সঙ্গে সুগার, ব্লাডপ্রেশার, কোলেস্টেরল বৃদ্ধি এসব লেগেই থাকে।

4 / 6
শরীরের জন্য যতটুকু কাজের প্রয়োজন, ততটুকুই করুন। এর অতিরিক্ত কিছু করবেন না। অতিরিক্ত ওয়ার্কআউট যেমন শরীরকে ক্লান্ত করে দেয়, তেমনই অত্যধিক রক্তপাত, কাশি, জ্বর, অতিরিক্ত তেষ্টা পাওয়া এমনকী বমিও হতে পারে।

শরীরের জন্য যতটুকু কাজের প্রয়োজন, ততটুকুই করুন। এর অতিরিক্ত কিছু করবেন না। অতিরিক্ত ওয়ার্কআউট যেমন শরীরকে ক্লান্ত করে দেয়, তেমনই অত্যধিক রক্তপাত, কাশি, জ্বর, অতিরিক্ত তেষ্টা পাওয়া এমনকী বমিও হতে পারে।

5 / 6
তাই সঠিক সময়ে খাবার খান, মেপে খাবার খান। বেশি রাত পর্যন্ত জেগে থাকবেন না। রাত ৯ টার পর চেষ্টা করুন আর কিছু না খেতে। নিজের অভ্যাসে বদল আনতে পারলে তবেই সুস্থ থাকতে পারবেন।

তাই সঠিক সময়ে খাবার খান, মেপে খাবার খান। বেশি রাত পর্যন্ত জেগে থাকবেন না। রাত ৯ টার পর চেষ্টা করুন আর কিছু না খেতে। নিজের অভ্যাসে বদল আনতে পারলে তবেই সুস্থ থাকতে পারবেন।

6 / 6
Follow Us: