Congress: ভোট লড়তে রাহুলের থেকেও ‘এঁকে’ কয়েক লক্ষ বেশি টাকা দিয়েছিল কংগ্রেস, কিন্তু…

Congress: দলীয় তহবিল থেকে তাঁকে নির্বাচনে লড়ার জন্য ৮৭ লক্ষ দেওয়া হয়েছিল। হিমাচল প্রদেশের মান্ডি আসন থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু, দলকে জয় এনে দিতে পারেনি বিক্রমাদিত্য। তবে, তিনি লড়েছেন একটি আসনে। দুটি আসন ধরলে, সব মিলিয়ে দলীয় তহবিল থেকে সর্বোচ্চ টাকা পেয়েছিলেন রাহুল গান্ধী।

Congress: ভোট লড়তে রাহুলের থেকেও 'এঁকে' কয়েক লক্ষ বেশি টাকা দিয়েছিল কংগ্রেস, কিন্তু...
রাহুল গান্ধী (ফাইল ছবি)Image Credit source: PTI
Follow Us:
| Updated on: Aug 29, 2024 | 11:43 PM

নয়া দিল্লি: ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে কেরলের ওয়ায়নাড় এবং উত্তর প্রদেশের রায়বরেলী, দুটি আসন থেকেই বড় ব্যবধানে জয় পেয়েছিলেন লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। এর জন্য তাঁর পিছনে কংগ্রেস কত টাকা খরচ করেছিল? নির্বাচন কমিশনকে কংগ্রেস জানিয়েছে, আসন প্রতি ৭০ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হয়েছিল রাহুল গান্ধীকে। তবে, এই নির্বাচনে রাহুলকেই সর্বোচ্চ অর্থ সমর্থন দেয়নি কংগ্রেস। সেটা পেয়েছিলেন বিক্রমাদিত্য সিং।

দলীয় তহবিল থেকে তাঁকে নির্বাচনে লড়ার জন্য ৮৭ লক্ষ দেওয়া হয়েছিল। হিমাচল প্রদেশের মান্ডি আসন থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু, দলকে জয় এনে দিতে পারেনি বিক্রমাদিত্য। বিজেপি প্রার্থী তথা বলি অভিনেত্রী, কঙ্গনা রানাওয়াতের বিরুদ্ধে পরাজিত হয়েছিলেন। তবে, তিনি লড়েছেন একটি আসনে। দুটি আসন ধরলে, সব মিলিয়ে দলীয় তহবিল থেকে রাহুল পেয়েছিলেন ১৪০ লক্ষ টাকা।

একটি আসনের জন্য ৭০ লক্ষ টাকা অবশ্য আরও বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থীকে দিয়েছে কংগ্রেস। এর মধ্যে আছেন, কিশোরী লাল শর্মা। বিজেপির স্মৃতি ইরানিকে হারিয়ে, অমেঠিতে তিনি কংগ্রেসের দূর্গ পুনরুদ্ধার করেছেন। ৭০ লক্ষ টাকা পেয়েছেন কেরলের আলাপুজা থেকে প্রার্থী হওয়া কেসি বেনুগোপাল, এবং তামিলনাড়ুর বিরুধুনগরের প্রার্থী মানিকম ঠাকুর, কর্ণাটকের গুলবর্গার প্রার্থী রাধাকৃষ্ণ এবং পঞ্জাবের আনন্দপুর সাহিবের বিজয় ইন্দর সিংলাও। বরিষ্ঠ কংগ্রেস নেতা আনন্দ শর্মা এবং দিগ্বিজয় সিং পেয়েছিলেন যথাক্রমে ৪৬ লক্ষ টাকা এবং ৫০ লক্ষ টাকা। কিন্তু, দুজনেই নির্বাচনে হেরে যান। রাহুল দুটি আসন থেকে জিতলেও ওয়েয়নাড আসনটি ছেড়ে দিয়েছেন।

নির্বাচনী প্রচারে কোনও প্রার্থী কত টাকা খরচ করতে পারে তার সীমা বাঁধা আছে। আগে ছিল ৭০ লক্ষ টাকা। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে, নির্বাচন কমিশনের সুপারিশে, সরকার প্রার্থীদের নির্বাচনী ব্যয়ের সীমা বাড়িয়েছিল। লোকসভা নির্বাচনের জন্য ব্যয়ের সীমা করা হয়, রাজ্যগুলির জন্য ৯০ লক্ষ টাকা এবং ছোট রাজ্যগুলির জন্য ৭৫ লক্ষ টাকা। আর বিধানসভা নির্বাচনের জন্য ব্যায়ের সীমা ২৮ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৪০ লক্ষ করা হয়। তবে, রাজনৈতিক দলগুলি নির্বাচনে কত টাকা খরচ করবে, তার কোনও সীমা বাঁধা নেই।

আরও খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Tv9 বাংলা অ্যাপ (Android/ iOs)