PM Narendra Modi: জি-২০ তে ‘ফুল মার্কস’ ভারতের, নেপথ্য কাণ্ডারীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রী মোদীর
G20 Summit: মঙ্গলবার দুপুরে হঠাৎ দিল্লির সুষমা স্বরাজ ভবনে হাজির হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কেন্দ্রীয় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ছোট থেকে বড়, জি-২০ সম্মেলনের সঙ্গে যুক্ত সমস্ত স্তরের কর্মী-আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। জি-২০ ঘিরে তাঁদের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল, তাও জানতে চান প্রধানমন্ত্রী।
নয়া দিল্লি: কাঁধে ছিল গুরুদায়িত্ব। সেই দায়িত্ব পালনে ‘ফুল মার্কস’ পেয়েছে দেশ। রাষ্ট্রনেতাদের মুখে শুধুই জি-২০ সম্মেলন (G-20 Summit) ও তার সাফল্যের গুণগান। এই সম্মেলনের কাণ্ডারী প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi) হলেও, তিনি সাফল্যের গোটা কৃতিত্বটাই দিয়েছেন নেপথ্যে থাকা কারিগরদের। জি-২০ সম্মেলন শেষের পর মঙ্গলবার হঠাৎই জি-২০ সেক্রেটারিয়েটে (G-20 Secretariat) হাজির হন প্রধানমন্ত্রী মোদী। সেখানে তিনি সমস্ত আধিকারিকদের সঙ্গে দেখা করেন, যারা এতদিন জি-২০ সম্মেলনের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করছিলেন। তাঁদের কঠোর পরিশ্রমের জন্য ধন্যবাদও জানান তিনি।
মঙ্গলবার দুপুরে হঠাৎ দিল্লির সুষমা স্বরাজ ভবনে হাজির হন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কেন্দ্রীয় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। ছোট থেকে বড়, জি-২০ সম্মেলনের সঙ্গে যুক্ত সমস্ত স্তরের কর্মী-আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। জি-২০ ঘিরে তাঁদের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল, তাও জানতে চান প্রধানমন্ত্রী। জি-২০ সম্মেলনের সাফল্যের জন্য সকলকে ধন্য়বাদও দেন।
জানা গিয়েছে, বিদেশ মন্ত্রকের ১১৪ জন শীর্ষ আধিকারিক জি-২০ সম্মেলনের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত ছিলেন। তাদের নেতৃত্বে ছিলেন ভারতের জি-২০-র শেরপা অমিতাভ কান্ত ও মুখ্য সমন্বায়ক হর্ষ শ্রিংলা। এছাড়াও বিদেশ মন্ত্রকের ১৪০ জন আধিকারিক গত অগস্ট মাস থেকে জি-২০ সম্মেলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।
গত ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর নয়া দিল্লির প্রগতি ময়দানের ভারত মন্ডপমে অনুষ্ঠিত হয়েছিল জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন। ওই সম্মেলনে একদিকে যেমন দক্ষিণ আফ্রিকাকে স্থায়ী সদস্যপদ দেওয়া হয়, তেমনই আবার সর্বসম্মতিতে দিল্লি ঘোষণাপত্র গৃহীত হয়। ওই ঘোষণাপত্রে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধেরও উল্লেখ রয়েছে। প্রায় ২০০ ঘণ্টা ধরে চলে জি-২০-র এই কর্মযজ্ঞ, ৩০০টি দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়।