Scholarships for COVID-19 Orphans: করোনায় অভিভাবকহারাদের পাশে দাঁড়াল কেন্দ্র, বৃত্তি তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী মোদী

Scholarships for COVID-19 Orphans: কেন্দ্রের মোট ১৬টি অনুষ্ঠান ও কর্মসূচি নিয়ে উপভোক্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। আগামী ৩১ মে সিমলায় আজাদি কা অমৃত মহোৎসবেও অংশ নেবেন তিনি।

Scholarships for COVID-19 Orphans: করোনায় অভিভাবকহারাদের পাশে দাঁড়াল কেন্দ্র, বৃত্তি তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী মোদী
ছবি সৌজন্যে : PTI
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: May 29, 2022 | 12:50 PM

নয়া দিল্লি: করোনাকালে অভিভাবকহীন হয়েছিল হাজারো শিশু। কেন্দ্রের তরফে সেই সময়েই অনাথ শিশুদের নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে অনাথ শিশুদের জন্য ৫ লক্ষ টাকার স্বাস্থ্য বিমা ঘোষণা করা হয়েছিল কেন্দ্রের তরফে। এ বার অনাথ শিশুদের বৃত্তির ঘোষণাও করা হল। আগামিকাল, ৩০ মে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী করোনায় অনাথ হয়ে যাওয়া শিশুদের হাতে বৃত্তির চেক তুলে দেবেন। ভারতীয় জনতা পার্টির জাতীয় সাধারণ সচিব অরুণ সিং জানান, মোদী সরকারের আট বছর পূর্তি উপলক্ষে যে ১৬ দিন ব্য়াপী বিশাল কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে, সেখানেই প্রধানমন্ত্রী মোদী ওই শিশুদের হাতে চেক তুলে দেবেন।

মোদী সরকারের অষ্টম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে আগামী ৩০ মে থেকে ১৪ জুন অবধি বিশাল কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানের প্রথম দিনেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী করোনায় অভিভাবকহারা শিশুদের হাতে বৃত্তির চেক তুলে দেবেন। পাশাপাশি এই শিশুদের জন্য নতুন স্কলারশিপের ঘোষণাও করা হতে পারে এই অনুষ্ঠান থেকেই।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ২৯ মে পিএম কেয়ারের অধীনে শিশুদের জন্য বিশেষ প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য ছিল করোনা সংক্রমণের জেরে যে সমস্ত শিশুরা তাঁদের বাবা-মা বা অভিভাবক হারিয়েছে, তাদের সাহায্য করা। ২০২০-র ১১ মার্চের পর থেকে যে সমস্ত শিশুর অভিভাবকের মৃত্যু হয়েছে, তারা এই প্রকল্পের আওতায় সুবিধা পাবে। পাশাপাশি ২০২১ সালের অগস্ট মাস থেকে অনাথ শিশুদের জন্য স্বাস্থ্যবিমার ঘোষণাও করা হয় কেন্দ্রের তরফে।

কেন্দ্রের মোট ১৬টি অনুষ্ঠান ও কর্মসূচি নিয়ে উপভোক্তাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। আগামী ৩১ মে সিমলায় আজাদি কা অমৃত মহোৎসবেও অংশ নেবেন তিনি।

বিগত আট বছর ধরে কেন্দ্রীয় সরকার যে জনপরিষেবা, সুশাসন ও আর্থিকভাবে দুর্বলদের সাহায্যের জন্য জনকল্য়াণমূলক কর্মসূচি চালানো হয়েছিল, তা সাধারণ মানুষদের সামনে তুলে ধরতেই এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে। এছাড়াও দলের তরফে ৭৫ ঘণ্টা ব্যাপী জনসংযোগ কর্মসূচিরও আয়োজন করা হয়েছে। এই কর্মসূচির অংশ হিসাবেই বিজেপির নেতা-মন্ত্রীরা গ্রামে জনসংযোগের কাজ করবেন।