Aliah University: হস্টেলে অসুস্থ পড়ুয়া, অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা না করার অভিযোগ কর্তৃপক্ষর বিরুদ্ধে, বিক্ষোভ আলিয়ার ছাত্রদের

Aliah University Student: সূত্রের খবর, অসুস্থ ছাত্রের নাম ওয়াহিদ রহমান। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োলজি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। গতকাল সন্ধ্যার পর থেকে অসুস্থ বোধ করে সে। ওই পড়ুয়া মধুমেহ রোগে (সুগার) আক্রান্ত।

Aliah University: হস্টেলে অসুস্থ পড়ুয়া, অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা না করার অভিযোগ কর্তৃপক্ষর বিরুদ্ধে, বিক্ষোভ আলিয়ার ছাত্রদের
আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভImage Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Sep 06, 2023 | 8:48 AM

কলকাতা: চলতি বছরের শুরুতে আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলের এক পড়ুয়াকে গাড়ি পিষে দেওয়ার ঘটনায় উত্তাল হয়েছিল ক্যাম্পাস। পড়ুয়া মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে পথ অবরোধ করেন বাকি পড়ুয়ারা। সেই ঘটনার পর ফের একবার আন্দোলনে সামিল হলেন তাঁরা। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউটাউন হস্টেলের একজন ছাত্র অসুস্থ হয়ে পড়ার পরও হস্টেল কর্তৃপক্ষ সাড়া না দেওয়ায় বিক্ষোভ হস্টেল আবাসিকদের। মঙ্গলবার গভীর রাত পর্যন্ত বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন পড়ুয়ারা।

সূত্রের খবর, অসুস্থ ছাত্রের নাম ওয়াহিদ রহমান। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োলজি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র। গতকাল সন্ধ্যার পর থেকে অসুস্থ বোধ করে সে। ওই পড়ুয়া মধুমেহ রোগে (সুগার) আক্রান্ত। সন্ধ্যে মাথা যন্ত্রণায় ছটফট করছিলেন। আবাসিকদের অভিযোগ, ওয়াহিদের অসুস্থতার বিষয়ে হস্টেল কর্তপক্ষকে জানানোর পরেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। পরে পড়ুয়ারাই ওই ছাত্রের চিকিৎসার ব্যবস্থা করে।

পড়ুয়াদের দীর্ঘদিনের দাবী, হস্টেলে একটি অ্যাম্বুলেন্স এবং জরুরি ভিত্তিতে ডাক্তারের ব্যবস্থা করতে হবে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ কিছুতেই কর্ণপাত করেনি। এরই মধ্যে ওয়াহিদের অসুস্থার ঘটনায় আরও ক্ষিপ্ত হন বাকিরা।

হস্টেলের এক আবাসিক বলেন, “ওয়াহিদ চূড়ান্ত অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। সন্ধ্যে থেকে ও অসুস্থ হয়। গত তিন থেকে চার ঘণ্টা ওই অবস্থাতেই ছিল। এখানে কোনও অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা নেই। আমরা দীর্ঘদিন ধরে দাবি জানিয়ে আসছিলাম চিকিৎসক ও অ্যাম্বুলেন্সের। কারণে এখানে প্রায় সাড়ে ছ’হাজার ছাত্র পড়াশোনা করেন। কয়েক দিন আগে অ্যাম্বুলেন্সের জন্য সাকিল মারা গেল। তারপরও নড়চড় নেই।”

ছাত্রদের অভিযোগের বিষয়ে জানার পরই যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও হস্টেল চেয়ারম্যানকে। কিন্তু তিনজনেরই কেউ ফোন তোলেননি।