AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bharati Ghosh: ‘৬৩ কিলোমিটার দূরে হেনস্থা করা হল কেন?’ হাইকোর্টে আবেদন মঞ্জুর ভারতী ঘোষের

BJP in Sandeshkhali: রাজ্যের তরফে আইনজীবী অমিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "ওই দলের একাধিক নেতার কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা রয়েছে, তাই সেখানে গেলে তাদের নিরাপত্তাও বিঘ্নিত হতে পারত।" তবে এখন সেখানে পরিস্থিতি শান্ত, তাই ওই নেতাদের যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা নেই বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

Bharati Ghosh: '৬৩ কিলোমিটার দূরে হেনস্থা করা হল কেন?' হাইকোর্টে আবেদন মঞ্জুর ভারতী ঘোষের
হাইকোর্টে ভারতী ঘোষImage Credit: GFX- TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Mar 20, 2024 | 1:36 PM
Share

কলকাতা: সন্দেশখালি যেতে গিয়ে বারবার বাধার মুখে পড়তে হয়েছে রাজ্যের বিজেপি নেতৃত্বকে। কখনও ফিরতে হয়েছে সুকান্ত মজুমদারকে, কখনও শুভেন্দু অধিকারীকে। পরবর্তীতে আদালতের অনুমতি নিয়ে সন্দেশখালি গিয়েছিলেন শুভেন্দু। কিন্তু পুলিশের বাধার মুখে পড়তে হয়েছিল ভারতী ঘোষকে। আগামী ২২ মার্চ ফের ওই এলাকায় যেতে চায় বিজেপি। তার আগে ফের হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন নেতা-নেত্রীরা। ভারতী ঘোষের নেতৃত্বে সন্দেশখালি যাওয়ার জন্য অনুমতি চাওয়া হয়েছিল। আজ, বুধবার সেই মামলায় অনুমতি দিল আদালত। অর্থাৎ সন্দেশখালিতে যেতে পারবেন ভারতী ঘোষ।

আগামী ২২ মার্চ সন্দেশখালি যেতে পারবেন তিনি। পুলিশ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করবে বলে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত।

গত ৭ মার্চ ভারতী ঘোষের নেতৃত্বে বিজেপির একটি দল সন্দেশখালি যাওয়ার চেষ্টা করেছিল। বেরজা মূল পঞ্চায়েত এলাকায় যাওয়ার সময় বিশ্ব বাংলা গেটের কাছে তাদের আটকায় পুলিশ। ১৪৪ ধারা জারির কথা বলে আটকানো হয়েছিল তাদের। সেখান থেকে প্রায় টেনে হিঁচড়ে প্রথমে টেকনো সিটি পরে নিউ টাউন থানায় নিয়ে গিয়ে রাতে গ্রেফতারও করা হয়। পরে ব্যাক্তিগত বন্ডে ছাড়া পান তাঁরা।

সন্দেশখালি থেকে ৬৩ কিলোমিটার দূরে এইভাবে হেনস্থার কারণ কী? ভারতী ঘোষের পক্ষে আইনজীবী এই সওয়াল করেন আদালতে।

রাজ্যের তরফে আইনজীবী অমিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “ওই দলের একাধিক নেতার কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তা রয়েছে, তাই সেখানে গেলে তাদের নিরাপত্তাও বিঘ্নিত হতে পারত।” তবে এখন সেখানে পরিস্থিতি শান্ত, তাই ওই নেতাদের যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা নেই বলে উল্লেখ করেছেন তিনি।

সওয়াল-জবাবের পর বিচারপতি সেনগুপ্ত নির্দেশ দেন, আগামী ২২ মার্চ সন্দেশখালি যাবেন মামলাকারীরা। পাশাপাশি, গত ৭ মার্চের ঘটনায় সব পক্ষকে হলফনামা দিয়ে নিজেদের বক্তব্য জানাতে হবে। আগামী ২২ এপ্রিল এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে।