Calcutta High Court: বাংলা তোলপাড় করেছিল ময়নার সেই খুন, অভিযুক্তদের আগাম জামিন খারিজ করল হাইকোর্ট
BJP Worker Murder Case: গত বছর মে মাসের ঘটনা। পঞ্চায়েত ভোটের আবহে পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নায় বিজেপির বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়্যাকে খুনের অভিযোগ ওঠে। ময়নার গোড়ামহল গ্রামে বিজেপির বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে পিটিয়ে খুন করার অভিযোগ ওঠে।
কলকাতা: পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নার বিজেপি কর্মী খুনের মামলায় পাঁচ অভিযুক্তের আগাম জামিনের আবেদন খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। পঞ্চায়েত ভোটের আবহে অস্বাভাবিক মৃত্য়ু হয় বিজেপি কর্মী বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়্য়ার। পরিবারের তরফে খুনের অভিযোগ তোলা হয়। মামলায় অভিযুক্ত পাঁচজনের আগাম জামিনের আবেদন করা হয় আদালতে। সেই আবেদন খারিজ করে দিল বিচারপতি সৌমেন সেনের ডিভিশন বেঞ্চ।
গত বছর মে মাসের ঘটনা। পঞ্চায়েত ভোটের আবহে পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নায় বিজেপির বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়্যাকে খুনের অভিযোগ ওঠে। ময়নার গোড়ামহল গ্রামে বিজেপির বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইয়াকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে পিটিয়ে খুন করার অভিযোগ ওঠে। ঘটনার দিন রাতে বাড়ি থেকে অদূরে পুকুর পাড় থেকে পুলিশ বিজয়কৃষ্ণের দেহ উদ্ধার করে।
এই ঘটনাকে রেখে সে সময় উত্তাল হয়েছিল ময়না। দিল্লি থেকে জাতীয় এসসি কমিশনের (National Commission for Scheduled Castes) ভাইস চেয়ারম্যান অরুণ হালদার যান ঘটনাস্থল পরিদর্শনে। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন তিনি। একরাশ ক্ষোভ উগরে অরুণ হালদারকে বলতে শোনা গিয়েছিল, “এটা পরিষ্কার পুলিশের নেতৃত্বে খুন। খবরের হেডলাইন করুন…এটা পুলিশের নেতৃত্বে মার্ডার, পুলিশের নেতৃত্বে মার্ডার।” প্রথমে এনআইএ-কে সেই মামলায় যুক্ত করার নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। চলতি বছর এপ্রিলে এনআইএর হাতেই তদন্তভার ন্যস্ত করা হয়।