Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Fake Medicine: ২০ হাজার কোটি টাকার কারবারে নাম জড়াল তাজমহলের শহরের, আগ্রা যোগের কথা স্বীকার কেষ্টপুরের ব্যবসায়ীর

Fake Medicine: মঙ্গলবার শহরের চার মার্কেটে ২০ লক্ষ‌ টাকার ১৫টি সন্দেহভাজন ওষুধ উদ্ধার করে রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল। রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল সূত্রের খবর, পণ্ডিচেরী থেকে আগ্রা হয়ে কলকাতার পাইকারি বাজারে ঢুকেছে সন্দেহভাজন ওষুধ।

Fake Medicine: ২০ হাজার কোটি টাকার কারবারে নাম জড়াল তাজমহলের শহরের, আগ্রা যোগের কথা স্বীকার কেষ্টপুরের ব্যবসায়ীর
কী বলছেন ব্যবসায়ী? Image Credit source: TV 9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Mar 28, 2025 | 3:05 PM

কলকাতা: টিভি ৯ বাংলার খবরের জোর! কেষ্টপুরের ওষুধের ডিলারের দোকানে হানা দিয়েছে ড্রাগ কন্ট্রোলের। ২০ হাজার কোটি টাকার কারবারে নাম জড়াল তাজমহলের শহরের। বাংলার ওষুধ-অসুখের শিকড় উত্তরপ্রদেশের আগ্রায়। এবার জাল ওষুধের কারবারে অভিযুক্ত লিঙ্কম্যানদের ডেরায় পৌঁছে গেল টিভি৯ বাংলা।  

মঙ্গলবার শহরের চার মার্কেটে ২০ লক্ষ‌ টাকার ১৫টি সন্দেহভাজন ওষুধ উদ্ধার করে রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল। রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোল সূত্রের খবর, পণ্ডিচেরী থেকে আগ্রা হয়ে কলকাতার পাইকারি বাজারে ঢুকেছে সন্দেহভাজন ওষুধ। আগ্রার এক ব্যবসায়ীর মাধ্যমে মেহতা বিল্ডিংয়ে বাজেয়াপ্ত ওষুধ সরবরাহ করেছেন কেষ্টপুরের এক ব্যবসায়ীর। 

টিভি নাইনে আগ্রা থেকে ওষুধ কেনার কথা স্বীকারও করেছেন ওই ব্যবসায়ী। সূত্রের খবর, আর‌ও তথ্য পেতে উত্তরপ্রদেশ ড্রাগ কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন রাজ্য ড্রাগ কন্ট্রোলের কর্তারা। কেষ্টপুরের ওই ব্যবসায়ী বলছেন, “আমি তো সাব ডিস্ট্রিবিউটর! আমি ওষুধ সরাসরি কোম্পানির থেকে নিইনি। ডিস্ট্রিবিউটারের থেকে নিয়েছি। আগ্রা থেকে নেওয়া হয়েছে।”  পেট খারাপের ওষুধের পর অ্যান্টিবায়োটিক, হজমের পরিচিত ওষুধ‌ও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে কেষ্টপুরের ডিলারের কাছ থেকে। এদিকে চাপানউতোর শুরু হতেই ফেডারেশন অব মেডিক্যাল অ্যান্ড সেলস রিপ্রেজেনটেটিভ অ্যাসোসিয়েশন বা FMRAI-র সদস্য শান্তনু মিত্রও উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। তিনি আবার কাঠগড়ায় তুলেছিলেন কিছু অসাধু ব্যবসায়ীকে। তাঁর কথায়, “কোম্পানি তো জাল ওষুধ বানাচ্ছে না। জাল ওষুধ বানাচ্ছে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী। জাল ওষুধ কোনওভাবে ঢুকে পড়ছে। এই ফাঁক ফোকর বন্ধ হওয়া দরকার।” উদ্বেগ প্রকাশ করেন ছাড়ের (ডিসকাউন্ট) ওষুধ নিয়েও।