AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Hair Oil: চুলের ফ্রিজিনেস দূর করতে চান? Chamomile তেলের দু’ফোঁটাতেই হবে কামাল

বাজারে একাধিক এসেনশিয়াল অয়েল পাওয়া যায়, যার নিজস্ব সুবিধা রয়েছে। কিন্তু চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করতে কোন এসেনশিয়াল অয়েলকে ব্যবহার করবেন?

Hair Oil: চুলের ফ্রিজিনেস দূর করতে চান? Chamomile তেলের দু'ফোঁটাতেই হবে কামাল
| Edited By: | Updated on: May 18, 2022 | 2:16 PM
Share

জলে চুন তাজা, তেলে চুল তাজা- টাং টুইস্টার হলেও এই কথাটা কিন্তু ভুল নয়। নিয়মিত চুলে তেল মাখলে চুলের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। চুলের গোড়া মজবুত হয়। চুলে উজ্জ্বলতা আসে। উপরন্ত নিয়মিত চুলে তেল মাখলে এটি চুলকে দূষণের হাত থেকে রক্ষা করে। এর থেকে চুলের ক্ষয় রোধ হয়। সাধারণভাবে, আমরা নারকেল তেল, অলিভ অয়েল ব্যবহার করে থাকি। এই ধরনের তেলগুলো (Hair Oil) অবশ্যই চুলে পুষ্টি জোগায়। কিন্তু এই তেলের পুষ্টিগত মান আরও বেড়ে যেতে পারে, যদি এতে কোনও এসেনশিয়াল অয়েল যোগ করেন। কিন্তু বাজারে একাধিক এসেনশিয়াল অয়েল (Essential Oil) পাওয়া যায়, যার নিজস্ব সুবিধা রয়েছে। কিন্তু চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করতে কোন এসেনশিয়াল অয়েলকে ব্যবহার করবেন?

ক্যামোমাইলের এসেনশিয়াল অয়েল এই ক্ষেত্রে দারুণ কাজ করতে পারে। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে অনেকেই ক্যামোমাইলের চা পান করেন। একই ভাবে নারকেল তেল কিংবা অলিভ অয়েলে মিশিয়ে নিতে পারেন ক্যামোমাইল এসেনশিয়াল অয়েল। কিন্তু ক্যামোমাইল এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করলে কী-কী উপকারিতা পাবেন, সেটা জেনে রাখা দরকার।

গরমে শুধু যে ত্বকের ক্ষতি হয় তা নয়। চুলও একই ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এই পরিস্থিতি সামাল দেওয়া জন্য চুলে তেল ব্যবহার করা হল সবচেয়ে সহজ উপায়। উপরন্ত আপনি যদি ক্যামোমাইলের তেল ব্যবহার করেন তাহলে আরও উপকার পাবেন। ক্যামোমাইলের তেল চুলকে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এটি চুলকে ময়েশ্চারাইজ করতে সাহায্য করে।

আর একটা সমস্যা রয়েছে, যেটায় কম-বেশি সব মহিলারাই ভোগেন। চুলের ফ্রিজিনেস। শ্যাম্পু করার পর, সিরাম ব্যবহার করার পরও ফ্রিজি হেয়ারের সমস্যা পিছু নেয় না। এই ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে ক্যামোমাইলের তেল। ক্যামোমাইলের তেলের মধ্যে ভিটামিন ই রয়েছে। এই তেল স্ক্যাল্পের প্রাকৃতিক তেলের ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে, যার ফলে চুলের হারানো আর্দ্রতা ফিরে আসে। এর পাশাপাশি চুলের ফ্রিজিনেস কমে যায়।

শীত চলে গেলেও খুশকির সমস্যা সহজে পিছু ছাড়ে না। খুশকির সমস্যার প্রধান কারণ হল শুষ্ক স্ক্যাল্প। ক্যামোমাইলের তেল ব্যবহার করলে এটি খুশকির সমস্যাকে দূর করে। এর পাশাপাশি স্ক্যাল্পকে যে কোনও সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।

চুল পড়ার সমস্যায় যদি ভুগে থাকেন তাহলে আজ থেকে ক্যামোমাইলের তেল ব্যবহার করা শুরু করুন। ক্যামোমাইলের তেলের অন্যতম উপকারিতা হল এটি চুল পড়া রোধ করে। আসলে, এতে উপস্থিত টেরপেনস, ফ্ল্যাভোনয়েডস এবং সেসকুইটারপেনস আপনার চুলের ফলিকলকে ভেতর থেকে শক্তিশালী করে। যার ফলে আপনার চুল মজবুত হয় এবং চুল পড়া কমে।