স্যান্ডুইচ: ঘুরতে গেলে সহজলভ্য এবং উপাদেয় খাবারের মধ্যে ‘স্যান্ডুইচ’ অন্যতম। পাউরুটি স্লাইসের সঙ্গে যদি একটু চাটনি রাখা যায় তাহলে আর কোনও চিন্তাই নেই। ভালো করে ফয়েলের মধ্যে যদি রাখা যায় তাহলে ২-৩দিন অবধি নিশ্চিন্ততা।
ড্রাই ফ্রুট: ড্রাই ফ্রুট যেমন পেট ভরায় তেমনই আবার সুস্বাস্থ্যকরও।টিফিন বক্সে ভর্তি করে রেখে দিতে পারেন।নষ্ট হওয়ার কোন সম্ভবনাও নেই।
শুকনো মিষ্টি: আপনার কি মিষ্টি ছাড়া কোনও ‘মিল’ সম্পূর্ণ হয় না? ভাবছেন ঘুরতে গিয়ে কোথা থেকে পাবেন মিষ্টি। এত চিন্তার কোনও কারণই নেই।যে কোনও শুকনো ধরনের মিষ্টি সঙ্গে রাখতেই পারে। কাজু বরফি, কজু কাটলি, লাড্ডু। নষ্ট হওয়ার সম্ভবনাও কম।
ব্রেড-ধোকলা: পাউরুটি আর সুজির মিশ্রণে খুব সহজেই তৈরি করা যায় ব্রেড ধোকলা। সেই মিশ্রণে যদি একটু আদা পেস্ট যোগ করা যায় তাহলে আরও সুস্বাদু খেতে হবে। দূরে কোথাও ঘুরতে গেলে ব্রেড ধোকলা অন্যতম জনপ্রিয় খাবার।
মাঠরি: মাঠরি আদতে রাজস্থানের ভীষণই জনপ্রিয় একটি খাবার। কিন্তু ঘুরতে গেলে সঙ্গে রাখার জন্য একদম সঠিক খাবার। সুস্বাদু এবং অনেকদিন থাকেও।
মাফিন: ‘মাফিন’ ছোটদের ‘হট ফেভরিট’। কিন্তু ঘুরতে গেলে ছোট, বড় যে কেউ পেট ভরানোর জন্য সঙ্গে রাখতেই পারেন মাফিন।
ভেজিটেবল চিপস্: ঘুরতে গিয়ে টুকটাক খিদে পেলে রেখে দিতে পারেন ভেজিটেবল চিপস। স্ন্যাকস হিসেবে জমে যাবে।
বাদামচাকি: বাদামচাকি যেমন সুস্বাদু তেমনি পেটও ভরায়। নষ্ট হওয়ার সম্ভবনাও নেই।
পনির ভুর্জি: খাদ্যরসিকদের প্রিয়র তালিকায় ‘পনির’ অন্যতম । আর ট্র্যাভেলের সময় একটু-আধটু সুখাদ্য না পেলে কী চলে? খুব সহজ উপায়ে তৈরি করে ফেলা যায় পনির ভুর্জি। সঙ্গে রুটিও নিতে পারেন।