লুচি যদি নরম হয় তাহলে বাসি অবস্থায় তা খেতে আরও বেশি ভাল লাগে। আমাদের রৈজ্যে লুচির প্রচলন বহু বছর আগে থেকেই। বিভিন্ন তথ্যসূত্র অনুযায়ী, পাল যুগে রাজ্যে তিন প্রকার লুচি তৈরি করা হত। একাদশ শতকে পাল যুগের বিখ্যাত চিকিৎসক চক্রপাণি দত্ত রচিত ‘দ্রব্যগুণ’ গ্রন্থে লুচির বর্ণনা পাওয়া যায়। সেই সময়ের খাস্তা লুচিই বর্তমান লুচিতে পরিণত হয়েছে।