অ্যালবি মর্কেল ও মর্নি মর্কেল। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে খেলেছেন দু'জনই। অ্যালবি ছিলেন অলরাউন্ডার এবং বিগ হিটার। মর্নি মর্কেল স্পেশালিস্ট ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম পেসার। ৩০৯টি টেস্ট উইকেট রয়েছে তাঁর নামে।(ছবি:টুইটার)
জিম্বাবোয়ের অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার ও গ্র্যান্ট ফ্লাওয়ার। নব্বইয়ের দশকে জিম্বাবোয়ে ক্রিকেটে ব্যাটিংয়ের ভরসা ছিলেন ফ্লাওয়ার ভাইয়েরা। দু'জনের একত্রে ২১ হাজার ৬০৮ রান রয়েছে।(ছবি:টুইটার)
আকমল ব্রাদার্স: কামরান আকল ও উমর আকমল। একসঙ্গে না হলেও নিজের নিজের সময়ে পাকিস্তানের হয়ে খেলেছেন। কামরান সবচেয়ে বড়। ১১ বছর ধরে জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন। ২০০৯ সালে অভিষেক হয় উমর আকমলের। তবে জাতীয় দলের তাঁর ইনিংস দীর্ঘস্থায়ী হয়নি।(ছবি:টুইটার)
২০০৮ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিংয়ের অন্যতম ভরসা ছিলেন হাসি ভাইয়েরা। মাইক হাসি ও ডেভিড হাসি। মাইক বড়, ডেভিড ছোট। ২০১১ সালে ওডিআই বিশ্বকাপে দু'জনই ছিলেন অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে। (ছবি:টুইটার)
পান্ডিয়া ভাইয়েরা: ক্রুণাল পান্ডিয়া ও হার্দিক পান্ডিয়া হলেন বর্তমান ভারতীয় ক্রিকেটের জনপ্রিয় দুই ভাই। আইপিএলের সবচেয়ে সফল দলে খেলেছেন দু'জনই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে হার্দিকের আগে অভিষেক হয়েছে।(ছবি:টুইটার)
বরোদার 'পাঠান বন্ধু'। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অন্যতম জনপ্রিয় ভ্রাতৃদ্বয়। ২০০৭ সালের টি-২০ বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলেছিলেন তাঁরা। জুটি বেঁধে ভারতীয় দলকে জেতানোর কৃতিত্বও রয়েছে।(ছবি:টুইটার)
রিপন ব্রাদার্স: ড্যাডলি রিপন ও সিডনি রিপন। কেনসিংটনে জন্ম হলেও দুজনে খেলেছেন সমারসেটের হয়ে। দু'জনেই ছিলেন ওপেনিং ব্যাটার। তবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটটা আর খেলা হয়নি।(ছবি:টুইটার)
স্টিভ ওয়া ও মার্ক ওয়া: জন্মের ব্যবধান চার মিনিট। স্টিভ বড়, মার্ক ছোট। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকেও এগিয়ে স্টিভ। প্রায় এক যুগ ধরে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিংয়ের মুখ ছিল ওয়া ব্রাদার্স। (ছবি:টুইটার)