Cholesterol Exercise: কোলেস্টেরল ধরা পড়লে জিমে কি যেতে হবে? এই ৫ টোটকাতেও কমে হৃদরোগের ঝুঁকি
Heart Health: কোলেস্টেরলের হাত ধরে হানা দেয় হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক। অথচ, কোলেস্টেরলের বাড়বাড়ন্ত নিয়ে কেউই সচেতন নয়। শুধু ওষুধ খেলেই বশে থাকে না কোলেস্টেরল। জিমে গেলেই যে বাড়তি ওজন, কোলেস্টেরল কমে যাবে, এমনও কিন্তু নয়। এর বদলে এই ৫ কাজ করে দেখুন।
হার্ট সুস্থ রাখতে নিয়মিত কোলেস্টেরল পরীক্ষা করানো উচিত। খাওয়ার আগে নাকি খাওয়ার পরে, কখন কোলেস্টেরল পরীক্ষা করানো ঠিক হবে, তা নিয়ে অনেকের মনেই সংশয় রয়েছে
1 / 8
কোলেস্টেরল বাড়লে খাওয়া-দাওয়াতেও রাশ টানতে হয়। বাইরের খাবার ছুঁয়ে না দেখাই ভাল। কিন্তু চিকিৎসকদের মতে, কোলেস্টেরলকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে গেলে শরীরচর্চা করতেই হবে।
2 / 8
নিয়মিত ওষুধ খান। তেল-মশলা কম খাবার খান। তার সঙ্গে কায়িক পরিশ্রম করুন। জিমে গেলেই যে বাড়তি ওজন, কোলেস্টেরল কমে যাবে, এমনও কিন্তু নয়। এর বদলে এই ৫ কাজ করে দেখুন।
3 / 8
রোজ ৩০-৪০ মিনিট হাঁটুন। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের মতে, রোজ হাঁটাহাঁটি করলে হৃদরোগের ঝুঁকি দূরে থাকে। ট্রেড মিলে না হাঁটলেও চলবে। বাড়ির ছাদে কিংবা মাঠে হাঁটুন। সকালে না হাঁটলে, রাতে হাঁটুন।
4 / 8
জোরে হাঁটার পাশাপাশি জগিংও করতে পারেন। দৌড়ালে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। তবে, হঠাৎ করে জোরে দৌড়াতে শুরু করবেন না। ধীরে ধীরে গতি বাড়াবেন।
5 / 8
সাইকেলিং করার মাধ্যমেও আপনি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারবেন। সারাদিন যখন হোক সাইকেল চালিয়ে বাড়ির আশেপাশেই ঘুরে আসুন। এতে পেশির গঠন মজবুত হবে এবং মানসিক স্বাস্থ্যও ভাল থাকবে।
6 / 8
সাঁতার কাটলে সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত হয়। সাঁতার কাটলে পেশির গঠন মজবুত হয়। দেহে রক্ত সঞ্চালন উন্নত হয়। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং হাঁপানি সমস্যা কমাতে সাহায্য করে এই এক্সরাসাইজ।
7 / 8
শরীর সুস্থ রাখতে ব্যায়াম খুব জরুরি। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও প্রতিদিন নিয়ম করে ব্যায়াম করুন। এছাড়া হাঁটাহাঁটি, সাঁতার, সাইকেলিং করুন
