Omicron symptoms: ওমিক্রনের এই কয়েকটি উপসর্গ দেখা গিয়েছে প্রায় সব আক্রান্তদের মধ্যেই…

বিশ্বজুড়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে ওমিক্রন। এর সংক্রমণের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না কেউই। কোভিডের এই নতুন স্ট্রেন যে ভাবে ছড়িয়ে পড়ছে তা নিয়ে উদ্বিগ্ন স্বাস্থ্যমহল। কোনও ভাবেই এর সংক্রমণ রোখা সম্ভব হচ্ছে না। তবে এই ভ্যারিয়েন্ট প্রভাব ফেলছে শ্বাসযন্ত্রের উপরের অংশে। যে কারণে বেশিরভাগেরই গলাব্যথা, সর্দি, হালকা জ্বরের মত উপসর্গ থাকছে। ডেল্টার মত সরাসরি ফুসফুসে আঘাত করছে না।

| Edited By: | Updated on: Jan 20, 2022 | 8:13 AM
কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউ অর্থাৎ ডেল্টায় যাঁরা আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁদের বেশিরভাগকেই হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা করাতে হয়েছিল। সেই সঙ্গে শুকনো কাশি, কফ, জ্বর, শ্বাসকষ্ট, স্বাদ-গন্ধ চলে যাওয়ার মত একাধিক শারীরিক সমস্যা ছিল। এছাড়াও বুকে ব্যথা, ফুসফুসে সংক্রমণ এসব তো ছিলই। যে কারণেই সবচেয়ে বেশি কাহিল হয়ে পড়ছিলেন রোগীরা।

কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউ অর্থাৎ ডেল্টায় যাঁরা আক্রান্ত হয়েছিলেন তাঁদের বেশিরভাগকেই হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা করাতে হয়েছিল। সেই সঙ্গে শুকনো কাশি, কফ, জ্বর, শ্বাসকষ্ট, স্বাদ-গন্ধ চলে যাওয়ার মত একাধিক শারীরিক সমস্যা ছিল। এছাড়াও বুকে ব্যথা, ফুসফুসে সংক্রমণ এসব তো ছিলই। যে কারণেই সবচেয়ে বেশি কাহিল হয়ে পড়ছিলেন রোগীরা।

1 / 5
ইংল্যান্ডের ZOE কোভিড অ্যাপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী এইবারে যাঁরা ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়েছেন তাঁদের বেশিরভাগের ক্ষেত্রেই নাক দিয়ে জল পড়া (৭৩%), মাথা ব্যথা ( ৬৮%), ক্লান্তি (৬৪%), কফ (৬০ %), গলা বসে যাওয়া এবং নাক বন্ধের ( ৬০%) মত সমস্যা ছিল। জ্বর, পেশির ব্যথা, বুকে ব্যথা, গন্ধের অনুভূতি চলে যাওয়া এসব কিন্তু খুব কমজনের মধ্যেই ছিল।

ইংল্যান্ডের ZOE কোভিড অ্যাপ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী এইবারে যাঁরা ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়েছেন তাঁদের বেশিরভাগের ক্ষেত্রেই নাক দিয়ে জল পড়া (৭৩%), মাথা ব্যথা ( ৬৮%), ক্লান্তি (৬৪%), কফ (৬০ %), গলা বসে যাওয়া এবং নাক বন্ধের ( ৬০%) মত সমস্যা ছিল। জ্বর, পেশির ব্যথা, বুকে ব্যথা, গন্ধের অনুভূতি চলে যাওয়া এসব কিন্তু খুব কমজনের মধ্যেই ছিল।

2 / 5
আক্রান্ত হবার ১-১৪ দিনের মধ্যে দেখা যায় করোনার উপসর্গ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া গাইডলাইন অনুসারে মোটামুটি ৫-৬ দিনের মধ্যেই শরীরে যাবতীয় উপসর্গ দেখা দেয়। ওমিক্রনের ক্ষেত্রে সেই সময়টা লাগছে আরও কম। যদি কোভিডের কোনও রকম উপসর্গ থাকে এবং আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসে থাকেন তাহলে কিন্তু অবশ্যই একবার পরীক্ষা করিয়ে নেবেন।

আক্রান্ত হবার ১-১৪ দিনের মধ্যে দেখা যায় করোনার উপসর্গ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া গাইডলাইন অনুসারে মোটামুটি ৫-৬ দিনের মধ্যেই শরীরে যাবতীয় উপসর্গ দেখা দেয়। ওমিক্রনের ক্ষেত্রে সেই সময়টা লাগছে আরও কম। যদি কোভিডের কোনও রকম উপসর্গ থাকে এবং আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসে থাকেন তাহলে কিন্তু অবশ্যই একবার পরীক্ষা করিয়ে নেবেন।

3 / 5
পরীক্ষায় যদি পজিটিভ রিপোর্ট আসে তাহলে অন্তত ৫ দিন নিজেকে আইসোলেশনে রাখবেন। কারণ এই সময়ের মধ্যেই সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে। তবে ICMR-এর মতে সংক্রমিত হলে এবং উপসর্গহীন প্রত্যেকের ক্ষেত্রেই কিন্তু  ৭-১০ দিনের আইসোলেশন গুরুত্বপূর্ণ। আক্রান্ত হওয়ার ৩-৮ দিনের মধ্যে পজিটিভ রিপোর্ট আসার সম্ভাবনা থাকে।

পরীক্ষায় যদি পজিটিভ রিপোর্ট আসে তাহলে অন্তত ৫ দিন নিজেকে আইসোলেশনে রাখবেন। কারণ এই সময়ের মধ্যেই সবচেয়ে বেশি সংক্রমণ ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে। তবে ICMR-এর মতে সংক্রমিত হলে এবং উপসর্গহীন প্রত্যেকের ক্ষেত্রেই কিন্তু ৭-১০ দিনের আইসোলেশন গুরুত্বপূর্ণ। আক্রান্ত হওয়ার ৩-৮ দিনের মধ্যে পজিটিভ রিপোর্ট আসার সম্ভাবনা থাকে।

4 / 5
প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

5 / 5
Follow Us: