তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে শসা খুব ভাল ফল দেয়। তৈলাক্ত ত্বকে ওপেন পোরসের সমস্যা সবচেতে বেশি দেখা যায়। এই রোমকূপ থেকে অতিরিক্ত তেলও নিঃসরণ হয়। এই ক্ষেত্রে শসা তৈরি ফেসপ্যাক কিংবা আইস কিউব ব্যবহার করলে ত্বক হাইড্রেটেড থাকবে এবং কমবে তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যাও।
তৈলাক্ত ত্বকের একটি বড় সমস্যা হল ব্রণ। এই ক্ষেত্রে নিমের গুঁড়ো কিংবা নিম তেল আপনি ত্বকের ওপর ব্যবহার করতে পারেন। এটি ব্রণর সমস্যা কমায়, এর পাশাপাশি তৈলাক্ত ত্বককে যে কোনও ধরনের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
তৈলাক্ত ত্বকের ব্যক্তিরা রূপচর্চায় চন্দনের গুঁড়োও ব্যবহার করতে পারেন। চন্দন তৈলাক্ত ত্বক থেকে অতিরিক্ত তেল নিঃসরণকে নিয়ন্ত্রণ করে। এর পাশাপাশি ত্বকের যাবতীয় দাগ দূর করে। এমনকী সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকেও ত্বককে রক্ষা করে।
লেবুর রস শুধু আপনার ত্বকের টোন উজ্জ্বল করে না, বরং এর সাইট্রিক অ্যাসিডও অ্যাস্ট্রিনজেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি তৈলাক্ত ত্বকের অতিরিক্ত তেলকে নিয়ন্ত্রণ করে।
বেসনও তৈলাক্ত ত্বকের ওপর দারুণ কাজ করে। বেসন ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে। এর পাশাপাশি তৈলাক্ত ত্বকে ওপেন পোরসের সমস্যা দূর করে। ব্রণ, ব্ল্যাকহেডস এবং হোয়াইটহেডস-এর সমস্যাও দূর করে বেসন।
তৈলাক্ত ত্বকেরও ময়েশ্চারাইজার প্রয়োজন হয়। এই ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে অ্যালোভেরা জেল। এটি গ্রীষ্মে আপনার ত্বককে শীতল করে এবং এটি ত্বককে আর্দ্রতা প্রদান করে।