ক্রমশ বেড়েছে সবজির দাম। খুচরো বাজারে আলু যেখানে বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা থেকে ২৫ টাকা কেজি। তখন হিমঘরে চাষীরা আলু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন সাড়ে সাত টাকা থেকে ৮ টাকা কেজি।
কৃষকরা আলু মাঠ থেকে তুলে হিমঘরে রেখেছিলেন। বর্তমানে আলুর বাজার সেভাবে না থাকায় হিমঘরে রাখা প্রতি ৫০ কেজি আলুর বস্তার কাগজ (বন্ড) ৩৫০-৪০০ টাকায় বিক্রি করে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীদের।
ওই সকল আলু ব্যবসায়ীরা হিমঘর থেকে আলু বাইরে আনছেন এবং তৈরি করছেন তা বিক্রির জন্য। যার কারণে বাজারে দাম বেড়েছে জ্যোতি ও চন্দ্রমুখি আলুর। এখন রাজ্যজুড়ে সাধারণ মানুষ প্রশ্ন তুলছেন হিমঘর থেকে খুচরা বাজার পর্যন্ত আলুর দামের ফারাক কেন ? দায় কার ?
যদিও ব্যবসায়ীদের একাংশের অনুমান এখন রাজ্যে হিমঘর গুলিতে প্রায় 33 শতাংশ আলু মজুত আছে।
অন্যদিকে আর দশ পনের দিনের মধ্যেই ধান কাটা শেষ হয়ে যাবে। মাঠে বসানো হবে নতুন আলু বীজ। সেই আলু বীজের দাম বাড়ছে। সমস্যায় কৃষক থেকে সাধারণ মানুষ।