বছরের শুরুতেই ভারতীয় ফুটবল হারিয়েছিল সুভাষ ভৌমিককে। দেশের অন্য়তম সেরা ফুটবলার এবং কোচ। কলকাতে ময়দানে যিনি পরিচিত ছিলেন 'ভোম্বল দা' হিসেবেই। এ বছর ২২ জানুয়ারি ভারতীয় ফুটবলের অন্যতম নক্ষত্র সুভাষ ভৌমিক প্রয়াত হন। (ছবি : টুইটার)
ভারতীয় ফুটবলে সুভাষ ভৌমিকের অবদান স্মরণীয়। ফুটবল কেরিয়ারে খেলেছেন দুই প্রধানেই। তেমনই দুই প্রধান এবং আরও নানা দলের কোচিংও করিয়েছেন। তাঁর কেরিয়ারের সেরা সাফল্য় বেছে নেওয়া কঠিন। তবে তাঁর কোচিংয়ে ইস্টবেঙ্গলের আশিয়ান কাপ জয়, কলকাতা ফুটবলে আজীবন ছাপ রেখে যাওয়ার মতোই। (ছবি : টুইটার)
এ বছর চমকে দিয়েছিল আরও একটা মৃত্যুর খবর। মার্চের ৪ তারিখের ঘটনা। প্রয়াত হন স্পিন কিংবদন্তি শেন ওয়ার্ন। মাত্র ৫২ বছরেই বিশ্বের সেরা লেগ স্পিনারের মৃত্যু। বর্ণময় কেরিয়ারে তাঁকে ডাকা হত 'হলিউড' নামেও। বিশ্ব ক্রিকেটের পাশাপাশি ভারতীয়দের মধ্যেও দারুণ জনপ্রিয় শেন ওয়ার্ন। (ছবি : টুইটার)
ভারতীয় ক্রিকেটার সঙ্গে মাঠে যেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল, তেমনই মাঠের বাইরে বন্ধুত্বও। কেরিয়ারে ১৪৫ টেস্টে নিয়েছেন ৭০৮টি উইকেট। ১৯৯৩ সালে কেরিয়ারের প্রথম অ্যাসেজ সিরিজে মাইক গ্য়াটিংকে আউট করেন, আর সেই ডেলিভারিকে 'বল অফ দ্য সেঞ্চুরি' আখ্যা দেওয়া হয়েছিল। লেগ স্টাম্পের অনেকটা বাইরে পড়ে বল। গ্যাটিং ওয়াইড ভেবেছিলেন। তবে সেই ডেলিভারিই বাঁক খেয়ে গ্য়াটিংয়ের অফ স্টাম্পে লাগে। (ছবি : টুইটার)
এ বছর মে মাসে মৃত্য়ু হয় অজি অলরাউন্ডার অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের। দু-বারের ওয়ান ডে বিশ্বকাপ জয়ী অস্ট্রেলিয়ার এই অল রাউন্ডার গাড়ি দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান, এমনটাই জানানো হয় পুলিশের তরফে। (ছবি : টুইটার)
তার কেরিয়ারে সাফল্য-ব্য়র্থতার সঙ্গে রয়েছে নানা বিতর্কও। অজি শিবিরে স্লেজিংয়ের জন্য বহুবার বিতর্কে জড়িয়েছেন। ভারতীয় ক্রিকেট দল এবং মাঙ্কিগেট কাণ্ড তার অন্যতম উদাহরণ। মাঠের বাইরে অবশ্য বেশ কয়েকজন ভারতীয় ক্রিকেটারের সঙ্গে দারুণ বন্ধুত্বও ছিল। (ছবি : টুইটার)
এ বছর মে মাসে মৃত্য়ু হয় পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার তথা আম্পায়ার আসাদ রউফের। কেরিয়ারে গর্ব-বিতর্ক, হতাশা সবই ছিল। ক্রিকেটার হিসেবে তেমন সাফল্য না পেলেও আইসিসি এলিট প্য়ানেলের আম্পায়ার ছিলেন আসাদ রউফ। (ছবি : টুইটার)
আইপিএলে ম্য়াচ পরিচালনার সময় গড়াপেটা কাণ্ডে জড়িয়ে নির্বাসিত হন। কেরিয়ারের শেষ দিকে আর্থিক সমস্যার জেরে জুতো বিক্রি করতেও দেখা গিয়েছে পাকিস্তানের এই আম্পায়ারকে। (ছবি : টুইটার)
হারানোর তালিকায় রয়েছেন অজি কিংবদন্তি উইকেটরক্ষক রডনি মার্শ। মার্চে প্রয়াত হন। 'আয়রন গ্লাভস' নামে পরিচিত ছিলেন। ব্যাটিংয়ের হাত ভালো ছিল না, তবে উইকেটের পিছনে অনবদ্য। টেস্টে রেকর্ড ৩৫৫টি আউটে ভূমিকা রয়েছে তাঁর। এর মধ্যে ৯৫টি ডেনিস লিলির বোলিংয়ে। (ছবি : টুইটার)