Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Chhath Puja 2023: খরনার প্রসাদ খাওয়ার পরই শুরু হয় ৩৬ ঘণ্টার নির্জলা উপবাস! এদিনের গুরুত্ব কী?

Puja Vidhi: খরনা শব্দের অর্থ হল পরিষ্কার করা ও শুদ্ধ করা। এদিন শুদ্ধ সাত্ত্বিক ও খাঁটি খাবার খাওয়া উচিত। নতুন উনুন তৈরি করে তাতে সুস্বাদ নিরামিষ রান্না করা হয়। শুদ্ধ ও খাঁটি সাত্ত্বিক খাবার খাওয়ার প্রথাকেই বলা হয় খরনা। খরনাকে অনেক জায়গায় লোহান্ডাও বলা হয়। এ দিনের তৈরি খাবার ও প্রসাদের বিশুদ্ধতার দিকেও খেয়াল রাখাও খুবই জরুরি।

| Edited By: | Updated on: Nov 19, 2023 | 7:59 AM
শুরু হয়েছে ৪ দিনের ছট মহাপর্ব। নাহায়-খায় দিয়ে শুরু হয়ে এই উত্‍সবের সূচনা। ছট উত্‍সবের দ্বিতীয় দিন পালিত হয় খরনা। ক্যালেন্ডার মতে, এ বছর খরনা পালিত হচ্ছে ১৮ নভেম্বর, শনিবার।যারা উপবাস পালন করবেন, তাঁদের পুরো পরিবারের সদস্যরা স্নান করে পুজোর শেষ লাউশাক, ছোলার জাল ও ভাত খেয়ে থাকেন।

শুরু হয়েছে ৪ দিনের ছট মহাপর্ব। নাহায়-খায় দিয়ে শুরু হয়ে এই উত্‍সবের সূচনা। ছট উত্‍সবের দ্বিতীয় দিন পালিত হয় খরনা। ক্যালেন্ডার মতে, এ বছর খরনা পালিত হচ্ছে ১৮ নভেম্বর, শনিবার।যারা উপবাস পালন করবেন, তাঁদের পুরো পরিবারের সদস্যরা স্নান করে পুজোর শেষ লাউশাক, ছোলার জাল ও ভাত খেয়ে থাকেন।

1 / 8
খরনার দিনে পুজোর প্রসাদ খাওয়ার পরই শুরু হয় ৩৬ ঘণ্টার টানা নির্জলা উপবাস। শেষ হয়, কার্তিক শুক্লার ষষ্ঠ তিথিতে অর্থাৎ ছট তিথিতে। খরনার পর শুরু হয় ছটের ৩৬ ঘণ্টার নির্জলা উপবাস। কঠিন উপবাসের পরের দিন অর্থাৎ সপ্তমী তিথিতে ছট উপবাস ভঙ্গ করা হয়। এদিন বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়।

খরনার দিনে পুজোর প্রসাদ খাওয়ার পরই শুরু হয় ৩৬ ঘণ্টার টানা নির্জলা উপবাস। শেষ হয়, কার্তিক শুক্লার ষষ্ঠ তিথিতে অর্থাৎ ছট তিথিতে। খরনার পর শুরু হয় ছটের ৩৬ ঘণ্টার নির্জলা উপবাস। কঠিন উপবাসের পরের দিন অর্থাৎ সপ্তমী তিথিতে ছট উপবাস ভঙ্গ করা হয়। এদিন বেশ কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়।

2 / 8
খরনা শব্দের অর্থ হল পরিষ্কার করা ও শুদ্ধ করা। এদিন শুদ্ধ সাত্ত্বিক ও খাঁটি খাবার খাওয়া উচিত। নতুন উনুন তৈরি করে তাতে সুস্বাদ নিরামিষ রান্না করা হয়। শুদ্ধ ও খাঁটি সাত্ত্বিক খাবার খাওয়ার প্রথাকেই বলা হয় খরনা।  খরনাকে অনেক জায়গায় লোহান্ডাও বলা হয়। এ দিনের তৈরি খাবার ও প্রসাদের বিশুদ্ধতার দিকেও খেয়াল রাখাও খুবই জরুরি।

খরনা শব্দের অর্থ হল পরিষ্কার করা ও শুদ্ধ করা। এদিন শুদ্ধ সাত্ত্বিক ও খাঁটি খাবার খাওয়া উচিত। নতুন উনুন তৈরি করে তাতে সুস্বাদ নিরামিষ রান্না করা হয়। শুদ্ধ ও খাঁটি সাত্ত্বিক খাবার খাওয়ার প্রথাকেই বলা হয় খরনা। খরনাকে অনেক জায়গায় লোহান্ডাও বলা হয়। এ দিনের তৈরি খাবার ও প্রসাদের বিশুদ্ধতার দিকেও খেয়াল রাখাও খুবই জরুরি।

3 / 8
খরনার দিন সকালে স্নান করে সূর্যকে জল নিবেদন করা হয়। সারাদিন নির্জলা উপবাস পালন করেন ভক্তরা। সন্ধ্যের সময় সূর্যদেবকে ভোগ নিবেদন করে পুজো করা হয়। সাধারণত নতুন উনুন পেতে তাতে গুড় ও দুধ দিয়ে তৈরি হয় ক্ষীর,যা রসিয়া নামে পরিচিত।  সঙ্গে রুটিও তৈরি করা হয়। এই প্রসাদ খেয়েই উপবাস ভঙ্গ করেন। এরপরই শুরু হয় ৩৬ ঘণ্টার কঠিন নির্জলা উপবাস।

খরনার দিন সকালে স্নান করে সূর্যকে জল নিবেদন করা হয়। সারাদিন নির্জলা উপবাস পালন করেন ভক্তরা। সন্ধ্যের সময় সূর্যদেবকে ভোগ নিবেদন করে পুজো করা হয়। সাধারণত নতুন উনুন পেতে তাতে গুড় ও দুধ দিয়ে তৈরি হয় ক্ষীর,যা রসিয়া নামে পরিচিত। সঙ্গে রুটিও তৈরি করা হয়। এই প্রসাদ খেয়েই উপবাস ভঙ্গ করেন। এরপরই শুরু হয় ৩৬ ঘণ্টার কঠিন নির্জলা উপবাস।

4 / 8
কার্তিক শুক্লা পঞ্চমীতে খরনা পালিত হয়। খরনার ভোগের পাশাপাশি এদিন ছটের প্রসাদও তৈরি করা হয়। মাটির উনুনে আম গাছর কাঠ জ্বালিয়ে প্রতিটি প্রসাদ বানানো হয়। তারপর ষষ্ঠী তিথির সন্ধ্যের সময় অর্থাত্‍ সূর্যাস্তের সময় সূর্যদেবকে অর্ঘ্য নিবেদন করা হয়। পরের দিন সপ্তমী তিথিতে সূর্যোদয়ের সময় ফের সূর্যদেবকে প্রসাদ নিবেদন করা হয়। তারপরই প্রসাদ হিসেবে ঠেকুয়া খেয়ে উপবাস ভঙ্গ করেন ভক্তরা।

কার্তিক শুক্লা পঞ্চমীতে খরনা পালিত হয়। খরনার ভোগের পাশাপাশি এদিন ছটের প্রসাদও তৈরি করা হয়। মাটির উনুনে আম গাছর কাঠ জ্বালিয়ে প্রতিটি প্রসাদ বানানো হয়। তারপর ষষ্ঠী তিথির সন্ধ্যের সময় অর্থাত্‍ সূর্যাস্তের সময় সূর্যদেবকে অর্ঘ্য নিবেদন করা হয়। পরের দিন সপ্তমী তিথিতে সূর্যোদয়ের সময় ফের সূর্যদেবকে প্রসাদ নিবেদন করা হয়। তারপরই প্রসাদ হিসেবে ঠেকুয়া খেয়ে উপবাস ভঙ্গ করেন ভক্তরা।

5 / 8
 এ দিনে সূর্যদেবের যেমন উপাসনা করা হয়, তেমনি ভক্তরা ছঠি মাইয়ার গান ও কীর্তনে মেনে থাকেন। ক্ষীরের পাশাপাশি দুধ ও চাল থেকেও পিঠে ও ঘি চাপাটি বা রুটিও খরনায় প্রস্তুত করা হয়। খরনার দিনে খাঁটি ঘি দিয়ে সব জিনিস তৈরি করা হয়। এর সঙ্গে ছটের প্রধান প্রসাদ ঠেকুয়াও প্রস্তুত করা হয়।

এ দিনে সূর্যদেবের যেমন উপাসনা করা হয়, তেমনি ভক্তরা ছঠি মাইয়ার গান ও কীর্তনে মেনে থাকেন। ক্ষীরের পাশাপাশি দুধ ও চাল থেকেও পিঠে ও ঘি চাপাটি বা রুটিও খরনায় প্রস্তুত করা হয়। খরনার দিনে খাঁটি ঘি দিয়ে সব জিনিস তৈরি করা হয়। এর সঙ্গে ছটের প্রধান প্রসাদ ঠেকুয়াও প্রস্তুত করা হয়।

6 / 8
খরনা ছট মহাপর্বের দ্বিতীয় দিনে পালিত হয়। এদিনে সকাল থেকে সন্ধ্যে পর্যন্ত উপবাস করার পর সন্ধ্যের সময় খাবার খাওয়া হয়। একে খরনা বলা হয়। শাস্ত্রে খরনা বলতে শুদ্ধিকরণকে বোঝানো হয়। এদিনে ছট পূজার প্রসাদ বানানোর প্রথা রয়েছে।

খরনা ছট মহাপর্বের দ্বিতীয় দিনে পালিত হয়। এদিনে সকাল থেকে সন্ধ্যে পর্যন্ত উপবাস করার পর সন্ধ্যের সময় খাবার খাওয়া হয়। একে খরনা বলা হয়। শাস্ত্রে খরনা বলতে শুদ্ধিকরণকে বোঝানো হয়। এদিনে ছট পূজার প্রসাদ বানানোর প্রথা রয়েছে।

7 / 8
কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে ছট মাতা উপবাস পালন করার পাশাপাশি ছটের সব নিয়ম অক্ষরে পালন করা করেন, তাহলে ভক্তের সমস্ত মনোবাসনা পূরণ হয়। ছট পুজোর জন্য লেবু, ছোট লেবু, মিষ্টি আলু, আদা পাতা, চিনাবাদাম, লাল ধানের চাল, হলুদ পাতা, নারকেল, আমলা, আনারস, আখ, ধূপ কাঠ এবং কলস গুরুত্বপূর্ণ।

কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের পঞ্চমী তিথিতে ছট মাতা উপবাস পালন করার পাশাপাশি ছটের সব নিয়ম অক্ষরে পালন করা করেন, তাহলে ভক্তের সমস্ত মনোবাসনা পূরণ হয়। ছট পুজোর জন্য লেবু, ছোট লেবু, মিষ্টি আলু, আদা পাতা, চিনাবাদাম, লাল ধানের চাল, হলুদ পাতা, নারকেল, আমলা, আনারস, আখ, ধূপ কাঠ এবং কলস গুরুত্বপূর্ণ।

8 / 8
Follow Us: