Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Football: মুখ্যমন্ত্রী মমতার লন্ডন সফরে ম্যান সিটির সঙ্গে মউ চুক্তি টেকনো ইন্ডিয়ার

ম্যান সিটি ও টেকনো ইন্ডিয়ার মউ চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় উচ্ছ্বসিত মুখ্যমন্ত্রী মমতা। লন্ডনে শিল্প বৈঠকে টেকনো ইন্ডিয়ার তরফে উপস্থিত ছিলেন সত্যম রায়চৌধুরী। পাশাপাশি ম্যান সিটির শীর্ষ আধিকারিকরাও উপস্থিত ছিলেন।

Football: মুখ্যমন্ত্রী মমতার লন্ডন সফরে ম্যান সিটির সঙ্গে মউ চুক্তি টেকনো ইন্ডিয়ার
মমতার লন্ডন সফরে ম্যান সিটির সঙ্গে মউ চুক্তি টেকনো ইন্ডিয়ার
Follow Us:
| Updated on: Mar 26, 2025 | 11:16 AM

কলকাতা: লন্ডন সফরে গিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। সেখানেই এ বার ভারতীয় ফুটবলের উন্নতির জন্য এক বড় পদক্ষেপ নেওয়া হল। খুব শীঘ্রই কলকাতায় খুলবে ম্যান সিটি ফুটবল স্কুল। ভারতীয় ফুটবলের (Indian Football) উন্নতির লক্ষ্যে প্রিমিয়ার লিগের জনপ্রিয় ক্লাব ম্যাঞ্চেস্টার সিটির (Manchester City) সঙ্গে চুক্তি টেকনো ইন্ডিয়া গ্রুপের।

লন্ডনে ম্যান সিটির অফিসে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে দুই পক্ষের মউ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ম্যাঞ্চেস্টার সিটির বিশেষজ্ঞ কোচরাই কলকাতার ফুটবল স্কুলে ট্রেনিং দেবেন। এই ফুটবল স্কুলের মূল লক্ষ্য আধুনিক মানের পরিকাঠামো, উন্নত মানের ট্রেনিং দিয়ে ফুটবলার গড়ে তোলা।

একবার এই স্কুল চালু হলে ইংল্যান্ড থেকে অভিজ্ঞ কোচেদের নিয়ে আসা হবে। ওই স্কুলে ট্রেনিং নেওয়া তরুণ-তরুণীদের শুধু ফুটবলের দক্ষতাই নয়,গুরুত্ব দেওয়া হবে শারীরিক এবং মানসিক বিকাশের উপরেও। ৩ থেকে ১৭ বছর বয়সী প্লেয়ারদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও থাকবে। এরপর বিশেষ প্রতিভাবান ফুটবলারদের ব্রিটেনে নিয়ে যাওয়া হবে। ম্যান সিটির নিজস্ব যে পরিকাঠামো রয়েছে, সেখানে ভারতের প্রতিভাবান ফুটবলাররা অনুশীলন করতে পারবে।

ম্যান সিটি ও টেকনো ইন্ডিয়ার মউ চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ায় উচ্ছ্বসিত মুখ্যমন্ত্রী মমতা। লন্ডনে শিল্প বৈঠকে টেকনো ইন্ডিয়ার তরফে উপস্থিত ছিলেন সত্যম রায়চৌধুরী। পাশাপাশি ম্যান সিটির শীর্ষ আধিকারিকরাও উপস্থিত ছিলেন। মুখ্যমন্ত্রীকে একটি ম্যান সিটির জার্সি উপহার দেওয়া হয়েছে। চুক্তি সাক্ষরিত হওয়ার পর মমতা বলেছেন, “ইংল্যান্ডের সঙ্গে আমাদের একটা আবেগের সম্পর্ক। আপনারা প্রায় সকলেই জানেন ফুটবল কতটা ভালোবাসে বাংলা। একইসঙ্গে কতটা ক্রিকেট ভালোবাসে। বাংলার তিনটি ক্লাব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান এবং মহামেডান। আরও একাধিক ক্লাব আছে। আমি সকল ক্লাবের জন্ইয গর্বিত। আর আমি খুশি যে সত্যমরা এই চুক্তি করল।”