Girl student harassed : একাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে ওষুধ খাইয়ে জঙ্গলে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা ৪ দুষ্কৃতীর

Girl student harassed : লাঠি দিয়ে মারধর করেছে দুষ্কৃতীরা। ছাত্রীর মাথার ডান দিকে ও বাম দিকের পায়ে আঘাত রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

Girl student harassed : একাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে ওষুধ খাইয়ে জঙ্গলে তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা ৪ দুষ্কৃতীর
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে আক্রান্ত ছাত্রীকে
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Apr 24, 2022 | 6:06 PM

বিষ্ণুপুর : জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে রাস্তা। আর সেই পথ দিয়ে কম্পিউটার ক্লাসে যাওয়ার সময় এক ছাত্রীকে মারধরের (student beaten) অভিযোগ উঠল চার দুষ্কৃতীর বিরুদ্ধে। এমনকী, একাদশ শ্রেণির ওই ছাত্রীকে জঙ্গলের ভিতর নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়। ওষুধ খাওয়ানোরও চেষ্টা করে দুষ্কৃতীরা। শেষে ওই পথে কাউকে আসতে দেখে ছাত্রীকে ছেড়ে পালায় দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি বাঁকুড়ার আমডাংরার। আহত অবস্থায় ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে প্রথমে প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ।

তালডাংরা থানা এলাকার ওই ছাত্রী অন্যান্য দিনের মতো আজ সকালে সাইকেলে করে কম্পিউটার শিখতে যাচ্ছিল। অভিযোগ, সাইকেলে করে একা আমডাংরার জঙ্গলের রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় চার যুবক পথ আটকায়। ছাত্রীকে সাইকেল থেকে ফেলে মারধর করা হয়। ছাত্রীর পরিবারের দাবি, ছাত্রীর হাত পা বেঁধে জঙ্গলের ভেতরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে দুষ্কৃতীরা। জোর করে ছাত্রীকে ওষুধ খাওয়ানোর চেষ্টা হয় বলেও অভিযোগ। এই সময় স্থানীয় দুজন ব্যক্তি রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল। ছাত্রীর পরিবারের বক্তব্য, তাদের দেখে দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যায়। তখন কোনওমতে বাড়ি ফেরে সে। তাকে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যান পরিবারের লোকজন। পরে বিষ্ণুপুর সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।

ছাত্রীর পরিবারের অভিযোগ, লাঠি দিয়ে মারধর করেছে দুষ্কৃতীরা। ছাত্রীর মাথার ডান দিকে ও বাম দিকের পায়ে আঘাত রয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা। ওই ছাত্রীকে কী ধরনের ওষুধ খাওয়ানোর চেষ্টা হয়েছিল, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এর পিছনে পারিবারিক বিবাদ বা পুরানো কোনও শত্রুতা রয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখছে তালডাংরা থানার পুলিশ।

আরও পড়ুন : Jagdeep Dhankhar: ‘যা বলছি, পরিস্থিতি তার থেকেও খারাপ’, আইন-শৃঙ্খলা নিয়ে কী বললেন রাজ্যপাল?