Satabdi Roy: ‘১৫ বছর তো দেখতেই পায়নি’, শতাব্দী যেতেই ঘিরে ধরলেন গ্রামের মহিলারা
Satabdi Roy: আজ সকালে মহম্মদবাজার ব্লকের পুরাতন গ্রাম, লাউজোড়া সহ একাধিক জায়গায় প্রচারে গিয়েছিলেন শতাব্দী। সেখানে পৌঁছতেই এলাকাবাসী তাঁর সঙ্গে কথা বলেন, সাধারণ মানুষ অভিযোগ করেন, সরকারি সুবিধা কেবল দলের কর্মীরা পেয়েছেন। তাঁরা পাননি। কেউ আবার বলে বসেন,রাস্তার অবস্থা এতটাই খারাপ যে বর্ষাকালে খুব সমস্যার মুখে পড়তে হয়।
সিউড়ি: প্রচারে বেরিয়েছিলেন বীরভূম লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী শতাব্দী রায়। গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। তৃণমূল প্রার্থীকে দেখেই এলাকাবাসী নিজের অভার-অভিযোগের কথা জানান। কেউ আবাস যোজনার বাড়ি পাননি বলে অভিযোগ করেন, কেউ আবার রাস্তাঘাট, কেউ বা পানীয় জলের অভাব নিয়ে প্রশ্ন করেন।
আজ সকালে মহম্মদবাজার ব্লকের পুরাতন গ্রাম, লাউজোড়া সহ একাধিক জায়গায় প্রচারে গিয়েছিলেন শতাব্দী। সেখানে পৌঁছতেই এলাকাবাসী তাঁর সঙ্গে কথা বলেন, সাধারণ মানুষ অভিযোগ করেন, সরকারি সুবিধা কেবল দলের কর্মীরা পেয়েছেন। তাঁরা পাননি। কেউ আবার বলে বসেন,রাস্তার অবস্থা এতটাই খারাপ যে বর্ষাকালে খুব সমস্যার মুখে পড়তে হয়।
গ্রামের এক মহিলা অতশি শাহ বলেন, “এখানে জলের খুব কষ্ট। রাস্তাঘাট ঠিক আছে। জলের পাইপ লাইন নেই। জলের খুবই দরকার।” গুরুদেব ঘোষ নামে এলাকার এক বৃদ্ধ বলেন, “চাষের জন্য তো জল চাই। সেই দাবি করলাম। আর রাস্তাঘাট তো শেষ হয়নি। প্রতিশ্রুতি তো দিলেন। হবে হবে বলেছেন। দেখা যায়।”
বীরভূম বিজেপি জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন,”উনি ১৫ বছর ধরে কারোর সঙ্গে দেখা করতে যাননি। মানুষ তো দেখতেই পাচ্ছেন না। সেই কারণেই বিক্ষোভ। উনি যেখানেই যাচ্ছেন সেখানেই কালো পতাকা দেখাচ্ছেন। শুধু ধাপ্পাবাজি, চিটিংবাজি, গরিব মানুষ জল-বাসস্থান পরিষেবা চান। তাই বীরভূমের মানুষ বলেছেন তোমার দেখা নাই।” যদিও, এ প্রসঙ্গে যদিও শতাব্দী রায় বলেছেন, “কেন দেখতে পাননি দেখতে হবে।”