Tension in Border: চোখ রাঙাচ্ছে বাংলাদেশি সেনা, সীমান্তে টেনশন বাড়তেই বাড়তি জওয়ান মোতায়েন BSF-র, একজোট গ্রামবাসীরাও
Tension in Border: মঙ্গলবার যেখানে উন্মুক্ত সীমান্তে ফেন্সিং দেওয়া নিয়ে মূলত সমস্যা বেড়েছিল। সেই ফেন্সিংয়ের দাবিতে সরব হচ্ছেন সীমান্ত এলাকার গ্রামগুলির বাসিন্দারা। সকলেই চাইছেন দ্রুত ফেন্সিংয়ের কাজ শেষ করা হোক।
ফাঁসিদেওয়া: মালদায় সীমান্তে ঝামেলার জের। চিন্তা বাড়ছে সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনীর। উন্মুক্ত সীমান্তে জমি রক্ষায় বিএসএফের পাশেই অতন্দ্র প্রহরায় বাসিন্দারা। সীমান্তে অশান্তি রুখতে বাড়তি জওয়ান মোতায়েন বিএসএফের। মঙ্গলবার রাজ্যের বেশ কয়েকটি জায়গায় সীমান্তে বিএসএফ-বিজিবি অশান্তির জেরে এদিন ফাঁসিদেওয়ায় উন্মুক্ত সীমান্তে বাড়তি জওয়ান মোতায়েন করল বিএসএফ। এদিকে অশান্ত পরিস্থিতিতে বিএসএফের পাশে একজোট গ্রামবাসীরাও।
এদিন গ্রাউন্ড জিরোয় পৌঁছতেই দেখা যায় একজোট হয়ে এলাকায় পাহারা দিচ্ছেন গ্রামের বাসিন্দারা। বিএসএফের কাজে খুশি তাঁরা। বলছেন, এর আগেও বহুবার এখানে গুলির লড়াই হয়েছে। আমরাই সে সময়ে কখনও বাঙ্কার খুঁড়েছি। কেউ গিয়ে গুলির ট্রাঙ্ক বয়ে নিয়ে গিয়েছি। জমি আমাদের। এলাকার সীমান্তে নদী। জল নেই। রাতে সহজেই অনুপ্রবেশ হতে পারে। বিএসএফ আছে বলে আমরা শান্তিতে আছি এলাকায়।
এই খবরটিও পড়ুন
মঙ্গলবার যেখানে উন্মুক্ত সীমান্তে ফেন্সিং দেওয়া নিয়ে মূলত সমস্যা বেড়েছিল। সেই ফেন্সিংয়ের দাবিতে সরব হচ্ছেন সীমান্ত এলাকার গ্রামগুলির বাসিন্দারা। সকলেই চাইছেন দ্রুত ফেন্সিংয়ের কাজ শেষ করা হোক। এ নিয়ে প্রশ্ন করতেই সকলে একযোগে বলে উঠলেন, “এলাকায় দ্রুত ফেন্সিং চাইছি আমরা। দুই দিকেই দুই দেশেই ঘন বসতি। ওপারে অত্যাচারের নানা ঘটনা রোজ শুনছি। ফলে উদ্বেগ আছে। কিন্তু, বিএসএফের সঙ্গে আমরাও আছি। রাতে আওয়াজ হলেই আমরাও বেরিয়ে বিএসএফের পাশে গিয়ে দাঁড়াই। এলাকায় অশান্তি করতে দেব না। অনুপ্রবেশ চাই না এলাকায়।”