Raid: সোনার দোকানে শুল্ক দফতরের অপারেশন, বাজেয়াপ্ত সোনা-দানা, লাখ লাখ টাকা

Haripal: প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে, মোট সাত জন অফিসারের একটি টিম এসেছিল ওই দোকানে। শুল্ক দফতরের ওই অভিযানে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বেশ কিছু সোনা এবং কয়েক লাখ টাকা। দোকানের মালিক আবুল বাশারের দাবি, ১৭ লাখ নগদ টাকা ও ১৭০ গ্রাম সোনা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

Raid: সোনার দোকানে শুল্ক দফতরের অপারেশন, বাজেয়াপ্ত সোনা-দানা, লাখ লাখ টাকা
হরিপালে শুল্ক দফতরের হানাImage Credit source: TV9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Jan 18, 2024 | 5:40 PM

হরিপাল: শীতের সকালে আচমকা সোনার দোকানে শুল্ক দফতরের হানা। হুগলির হরিপাল থানা এলাকার শিয়াখালা বাজার চত্বরে রয়েছে সোনার গুনগত মান নির্ধারণের একটি দোকান। বৃহস্পতিবার সকালে শুল্ক দফতরের আধিকারিকদের একটি টিম হানা দেয় ওই দোকানে। প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে, মোট সাত জন অফিসারের একটি টিম এসেছিল ওই দোকানে। শুল্ক দফতরের ওই অভিযানে বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বেশ কিছু সোনা এবং কয়েক লাখ টাকা। দোকানের মালিক আবুল বাশারের দাবি, ১৭ লাখ নগদ টাকা ও ১৭০ গ্রাম সোনা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

আবুল বাশার নামে ওই ব্যক্তি তখন দোকানে ছিলেন না। যখন শুল্ক দফতরের টিম হানা দেয়, তখন তাঁর ভাই শেখ নঈম ও অপর এক কর্মচারী দোকানে ছিলেন। আবুল বাশার জানাচ্ছেন, তিনি যখন খবর পেয়ে দোকানে আসেন, ততক্ষণে অফিসাররা চলে গিয়েছিলেন। আবুল বাশারের ভাই শেখ নঈমকেও অফিসাররা সঙ্গে করে নিয়ে গিয়েছেন বলে দাবি করা হচ্ছে।

এদিকে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, বৃহস্পতিবার অভিযানের সময় অফিসাররা নথিপত্র যাচাই করে দেখছিলেন। সেই সময় দোকানে থাকা সোনা ও কয়েক লাখ টাকার বিষয়ে কোনও সুনির্দিষ্ট স্পষ্ট তথ্য দেখাতে পারেননি দোকানের কর্মচারীরা। জানা যাচ্ছে, সেই কারণে ওই টাকা ও সোনা বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে গিয়েছেন অফিসাররা।

এদিকে শুল্ক দফতরের অভিযানের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান হরিপাল থানার পুলিশকর্মীরাও। হুগলি জেলা গ্রামীণ পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, শুল্ক দপ্তরের আধিকারিকরা ওই দোকানে হানা দিয়েছিলেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। তবে এই বিষয়ে তাদের কাছে কোনও খবর ছিল না। পুরো বিষয়টা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।