কমিশন অব রেলওয়ে সেফটির (CSER) রিপোর্টে সামনে আসতে বাড়তে থাকে চাপানউতর। প্রাথমিক তদন্তে রেলের আধিকারিকদের অনুমান ছিল ট্রাকশন মোটরের ত্রুটির জেরে এই দুর্ঘটনা ঘটেছিল। সিএসইআরের রিপোর্টে কার্যত সেই তত্ত্বেই সিলমোহর পড়ে। বলা হয়, ট্রাকশন মোটরের দুরাবস্থার জেরেই করুণ পরিণতি হয় দূরপাল্লার এই ট্রেনটির। প্রতি ৪৫০০ কিলোমিটার পর ট্রিপ ইন্সপেকশন করার কথা থাকলেও দুর্ঘটনার কবলে পড়া বিকানের এক্সপ্রেস সেটা মানা হয়নি। সূত্রের খবর, শেষ ট্রিপ ইন্সপেকশনের পর প্রায় ১৮ হাজার কিলোমিটার ট্রেনটি চলেছিল। কিন্তু, তারমধ্যে করা হয়নি ইন্সপেকশনের কাজ। যার ফলে ধরা পড়েনি যান্ত্রিক গোলযোগ। এমনটাই মত তদন্তকারীদের।