Bardhaman Fraud Case: পেটিএম থেকে গায়েব টাকা, ৪২ হাজার খুইয়ে মাথায় হাত ক্যান্টিন কর্মীর
Bardhaman Fraud Case: জানা গিয়েছে,পথিকৃৎবাবু একটি বেসরকারি স্কুলে ক্যান্টিন চালান। ব্যবসার সুবিধার্থে তিনি পেটিএম অ্যাপর ব্যবহার করেন। গত ৩ অগস্ট তাঁর অ্যাকাউন্টে একজন ৪০ টাকা পাঠান। তার পরক্ষণেই পথিকৃৎ বাবুর পেটিএম ওয়ালেট থেকে ৬ হাজার ৫০১ টাকা কেটে নেওয়া হয়।
বর্ধমান: এবার পেটিএম অ্যাপের মাধ্যমে দফায়-দফায় গায়েব টাকা। মোট ৪২ হাজার টাকা গায়েব ব্যক্তির। শেষে সাইবার ক্রাইমের দ্বারস্থ বর্ধমান শহরের শালবাগান এলাকার বাসিন্দা পথিকৃৎ ঘোষাল। আধার কার্ড থেকে আঙুল ছাপ নকল করে টাকা উঠিয়ে নেওয়া এ রাজ্যে নতুন নয়। সোমবারও যাদবপুর বিশ্ববিদ্য়ালয়ের এক শিক্ষাকর্মীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট টাকা হাতানোর অভিযোগ। আর এবার বর্ধমান থেকে এল জালিয়াতির খবর।
জানা গিয়েছে,পথিকৃৎবাবু একটি বেসরকারি স্কুলে ক্যান্টিন চালান। ব্যবসার সুবিধার্থে তিনি পেটিএম অ্যাপর ব্যবহার করেন। গত ৩ অগস্ট তাঁর অ্যাকাউন্টে একজন ৪০ টাকা পাঠান। তার পরক্ষণেই পথিকৃৎ বাবুর পেটিএম ওয়ালেট থেকে ৬ হাজার ৫০১ টাকা কেটে নেওয়া হয়। একইভাবে কিছুক্ষণ পর আবার ৪৪৪ টাকা কেটে যায়। এভাবে দফায় দফায় মোট ৪২ হাজার টাকা গায়েব হয়ে যায়।
অভিযোগ,বিষয়টি নিয়ে পেটিএম কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও কোনও সদুত্তর পাওয়া যায়নি। এমনকী সেই দিন থেকে তার মোবাইলে আর তিনি পেটিএম অ্যাপ খুলতে পারছেন না বলে অভিযোগ। প্রতারিত হয়ে পথিকৃৎবাবু বর্ধমান থানা ও বর্ধমান সাইবারক্রাইম দফতরে অভিযোগ জানান। যে ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট থেকে পথিকৃৎবাবুর টাকা উধাও হয়েছে সেই ব্যাঙ্কের সাথেও যোগাযোগ করে বিষয়টি জানান তিনি।
প্রতারিত হওয়ার পর থেকে যে নম্বরটি পেটিএমের সাথে লিঙ্ক করা ছিল সেই নম্বার থেকে আর অ্যাপ খুলতে পারছেন না। ঘটনার প্রায় দেড় মাস কেটে গেলেও এখনো পর্যন্ত কোনও সুরাহা মেলেনি বলে অভিযোগ।