Election Commissioner: নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ থেকে সরকারকে আটকাতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ কংগ্রেস

Supreme Court: কংগ্রেস সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানিয়েছে, নতুুন নির্বাচন কমিশনার আইনের ৭ ও ৮ ধারার অধীনে কেন্দ্রীয় সরকারকে যেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনারদের নিয়োগ করা থেকে বিরত করা হয়।  অরূপ বারানওয়ালের রায় অনুযায়ীই যেন জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের নিয়োগ করা হয়, তার আবেদনও জানান।

Election Commissioner: নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ থেকে সরকারকে আটকাতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ কংগ্রেস
ফাইল চিত্রImage Credit source: Twitter
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Mar 11, 2024 | 11:08 AM

নয়া দিল্লি: হঠাৎ ইস্তফা দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার অরুণ গোয়েল। বর্তমানে জাতীয় নির্বাচন কমিশনে সদস্য মাত্র একজন, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। লোকসভা নির্বাচনের ঠিক আগেই নির্বাচন কমিশনারের ইস্তফা নিয়ে শোরগোল শুরু করেছে কংগ্রেস। রবিবারই সূত্র মারফত জানা যায়, আগামী ১৫ মার্চ নতুন দুই কমিশনারকে নিয়োগ করা হবে। এরপরই আজ সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হল কংগ্রেস। নতুন দুই জাতীয় নির্বাচন কমিশনারের নিয়োগ রুখতে শীর্ষ আদালতে আবেদন করল কংগ্রেস।

জানা গিয়েছে, কংগ্রেস সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানিয়েছে, নতুুন নির্বাচন কমিশনার আইনের ৭ ও ৮ ধারার অধীনে কেন্দ্রীয় সরকারকে যেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনারদের নিয়োগ করা থেকে বিরত করা হয়।  অরূপ বারানওয়ালের রায় অনুযায়ীই যেন জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের নিয়োগ করা হয়, তার আবেদনও জানান।

মধ্য প্রদেশের এক কংগ্রেস নেতা এদিন শীর্ষ আদালতের পূর্ববর্তী একটি রায়ের উল্লেখ করেই সরকারকে কমিশনার নিয়োগ করা থেকে আটকাতে পিটিশন দাখিল করেছেন।

প্রসঙ্গত, জাতীয় নির্বাচন কমিশনে তিনজন সদস্য থাকেন, এদের মধ্যে একজন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার ও দুইজন জাতীয় নির্বাচন কমিশনার। গত সপ্তাহের শনিবার হঠাৎই ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে নির্বাচন কমিশনার পদ থেকে ইস্তফা অরুণ গোয়েল। গত ফেব্রুয়ারি মাসেই কমিশনের সদস্য অনুপ পাণ্ডে অবসর গ্রহণ করেন। ফলে বর্তমানে নির্বাচন কমিশনে একজনই সদস্য রয়েছেন, মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার।

সূত্রের খবর, আগামী ১৫ মার্চ প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে কমিটি বৈঠকে বসতে চলেছে। ওই বৈঠকেই নতুন দুই নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ করতে প্রার্থী বাছাই করা হবে এবং তা রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে সুপারিশ করা হবে। কেন্দ্রের এই সিদ্ধান্ত আটকাতেই উদ্যত কংগ্রেস।