Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Adhir on Kunal: ‘খুন হয়ে যেতে পারেন কুণাল’, অধীর আশঙ্কায় চাপানউতোর

Adhir on Kunal: এদিকে অপসারণ নিয়ে চাপানউতোরের মধ্যেই একদিন আগে চোখে জলও দেখা যায় কুণালের চোখে। কর্মী সমর্থকদের পাশে পেয়ে আবেগতাড়িতও হয়ে পড়েন। বলেন, পদ নয় পথে আছি। তৃণমূলের কর্মী ছিলাম, থাকব। আজ না হয় কাল মমতাদি-অভিষেক বুঝবেন, অনুধাবন করবেন।

Adhir on Kunal: ‘খুন হয়ে যেতে পারেন কুণাল’, অধীর আশঙ্কায় চাপানউতোর
বিস্ফোরক অধীর Image Credit source: TV-9 Bangla
Follow Us:
| Updated on: May 03, 2024 | 3:50 PM

কলকাতা: কুণাল ঘোষ খুন হয়ে যেতে পারেন। আশঙ্কা করছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী। কুণাল সত্যি বলতে শুরু করেছেন। মুখ্যমন্ত্রীর ভাল লাগছে না সেটা। এদিন এ ভাষাতেই তোপ দাগলেন বহরমপুরের সাংসদ। প্রসঙ্গত, তৃণমূলের মুখপাত্রের পদে আর নেই কুণাল। কয়েকদিন আগেই আবার তাঁর রাজ্য সাধারণ সম্পাদকের পদও গিয়েছে। তা নিয়েই চলছে চাপানউতোর। ভোটের মধ্যে এক রক্তদান শিবিরের অনুষ্ঠানে উত্তর কলকাতার বিজেপি প্রার্থী তাপস রায়ের সঙ্গে এক মঞ্চে দেখা গিয়েছিল কুণালকে। দরাজ ‘সার্টিফিকেটও’ দিয়েছিলেন তাপস রায়কে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের বড় অংশের মতে, সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দ্বন্দ্বের মধ্যে কুণালের এই মন্তব্যকে ভালভাবে নেয়নি দল। সে কারণেই কী অপসারণ? চাপনউতোর চলছেই। যদিও তৃণমূলের দাবি, কুণালের মন্তব্য তাঁর নিজস্ব। দলের সঙ্গে এর কোনও সম্পর্ক নেই। 

যদিও অধীরের দাবি, “কুণাল ঘোষ এখন সোজা কথা বলতে শুরু করেছে। দিদির গায়ে ঝাল লাগছে। ভাল লাগছে না। কুণাল ঘোষকে কদিন পর জেলে ভরে দেবে। খুনও করে দিতে পারে। মিথ্যা কেসে জেলও হতে পারে।” অধীরের এই মন্তব্য নিয়েই এখন লোকসভা ভোটের মধ্যে রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। 

এদিকে অপসারণ নিয়ে চাপানউতোরের মধ্যেই একদিন আগে চোখে জলও দেখা যায় কুণালের চোখে। কর্মী সমর্থকদের পাশে পেয়ে আবেগতাড়িতও হয়ে পড়েন। বলেন, পদ নয় পথে আছি। তৃণমূলের কর্মী ছিলাম, থাকব। আজ না হয় কাল মমতাদি-অভিষেক বুঝবেন, অনুধাবন করবেন। এই আত্মবিশ্বাস নিয়ে দলটা চালিয়ে যাব। কিছু সময় পরেই আবার তার মুখে শোনা যায় অভিষেক-মমতার নামও। টিভি ৯ বাংলায় এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকারে সেই কুণালকে অকপটে বলতে দেখা যায়। “আমি বিশ্বাস করি, যে ব্যবস্থাটাই হোক বা যে চিঠিই দেওয়া হোক তা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়ে তাঁদের সম্মতিতে, অনুমোদনে বা নির্দেশে হয়েছে।”