World Nature Conservation Day 2021: প্রকৃতিকে সুস্থ রাখার দায় সবার‌! বাড়িতেই কীভাবে সংরক্ষণ করবেন, জানুন

প্রতিবছর ২৮ জুলাই সারা বিশ্বে প্রকৃতি সংরক্ষণ দিবস হিসেবে পালিত হয়। স্বাস্থ্যকর সমাজে সুস্থ পরিবেস সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর প্রয়াসেই এই বিশেষ দিন।

| Edited By: | Updated on: Jul 28, 2021 | 6:20 PM
প্রকৃতি সংরক্ষণের মূল উপায় হল, দৈনন্দিন কাজকর্মগুলি প্রতিদিন করে যাওয়া। পরিবারের সঙ্গে ছোট ছোট জিনিস হলেও প্রকৃতিকে বাঁচানো যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপগুলি নেওয়া হয় সেটাই নিজের বাড়ির থেকে নিজেকে আলাদা ও বিশাল পার্থক্য তৈরি করে দেয়।

প্রকৃতি সংরক্ষণের মূল উপায় হল, দৈনন্দিন কাজকর্মগুলি প্রতিদিন করে যাওয়া। পরিবারের সঙ্গে ছোট ছোট জিনিস হলেও প্রকৃতিকে বাঁচানো যে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপগুলি নেওয়া হয় সেটাই নিজের বাড়ির থেকে নিজেকে আলাদা ও বিশাল পার্থক্য তৈরি করে দেয়।

1 / 8
প্রতিটি মানুষেরই প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য দায়বদ্ধ ও প্রত্যেককেই পরিবেশ রক্ষার অংশ নেওয়া বাধ্যতামূলক। বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্মের সুস্থতা নিশ্চিত করা আমাদের যেমন কর্তব্য তেমনি সুন্দর পৃথিবী গড়ার লক্ষ্যেও আমাদের কাজ করে যাওয়া উচিত।

প্রতিটি মানুষেরই প্রকৃতি সংরক্ষণের জন্য দায়বদ্ধ ও প্রত্যেককেই পরিবেশ রক্ষার অংশ নেওয়া বাধ্যতামূলক। বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্মের সুস্থতা নিশ্চিত করা আমাদের যেমন কর্তব্য তেমনি সুন্দর পৃথিবী গড়ার লক্ষ্যেও আমাদের কাজ করে যাওয়া উচিত।

2 / 8
সমুদ্র্, রাস্তার ধারে- যত্রতত্র প্লাস্টিকের ব্যবহার বর্জন করতে না পারলে এই ধরিত্রী থেকে আগামী কয়েকবছরের মধ্যেই শ্বাসকষ্টেই মানবসভ্য়তা লোপ পেতে পারে। প্লাস্টিকের দেদার ব্যবহারের ফলে ইতোমধ্যে সমুদ্রের নীচের প্রাণিদের জীবন বিপন্ন হতে চলেছে। প্লাস্টিকের বোতল, ব্যাগ এই গুলি বর্জন করে বাড়িতেই নিয়ে আসন স্টিলের গ্লাস, বোতল, সুতির কাপড় বা পাটের ব্যাগ, হাত মোছার জন্য কাপড়ের তোয়ালে ব্যবহার করতে পারেন।

সমুদ্র্, রাস্তার ধারে- যত্রতত্র প্লাস্টিকের ব্যবহার বর্জন করতে না পারলে এই ধরিত্রী থেকে আগামী কয়েকবছরের মধ্যেই শ্বাসকষ্টেই মানবসভ্য়তা লোপ পেতে পারে। প্লাস্টিকের দেদার ব্যবহারের ফলে ইতোমধ্যে সমুদ্রের নীচের প্রাণিদের জীবন বিপন্ন হতে চলেছে। প্লাস্টিকের বোতল, ব্যাগ এই গুলি বর্জন করে বাড়িতেই নিয়ে আসন স্টিলের গ্লাস, বোতল, সুতির কাপড় বা পাটের ব্যাগ, হাত মোছার জন্য কাপড়ের তোয়ালে ব্যবহার করতে পারেন।

3 / 8
প্রকৃতিকে ধ্বংসের মুখ থেকে বাঁচাতে কৃষিজমিতে দেদার রাসায়নিক ব্যবহার বন্ধ করা প্রয়োজন। মাটি, জল ও মানুষের শরীর-একই সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বাসা বাঁধছে নানান জটিল অসুখ। খাদ্যাভাসে বদল আনা অত্যন্ত প্রয়োজন। পারলে নিজেরাই টবে বা বাগানে সবজি চাষ করুন।

প্রকৃতিকে ধ্বংসের মুখ থেকে বাঁচাতে কৃষিজমিতে দেদার রাসায়নিক ব্যবহার বন্ধ করা প্রয়োজন। মাটি, জল ও মানুষের শরীর-একই সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। বাসা বাঁধছে নানান জটিল অসুখ। খাদ্যাভাসে বদল আনা অত্যন্ত প্রয়োজন। পারলে নিজেরাই টবে বা বাগানে সবজি চাষ করুন।

4 / 8
খাবার নষ্ট করা মানুষের ধর্ম। স্বাস্থ্যকর পরিবেশের জন্য খাদ্যের অপব্যবহার বন্ধ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন সবজির খোসা, চা পাতা, মশালা, বর্জ্য পদার্থ ফেলে দেওয়া হয়। এইগুলি যত্রতত্র ফেলে দেবেন না। রাস্তাঘাটে ছুঁড়ে ফেলে কৃতিত্ব অর্জনও করবেন না। পারলে বাগানে বা নতুন গাছ লাগিয়ে তাতে সার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।

খাবার নষ্ট করা মানুষের ধর্ম। স্বাস্থ্যকর পরিবেশের জন্য খাদ্যের অপব্যবহার বন্ধ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন সবজির খোসা, চা পাতা, মশালা, বর্জ্য পদার্থ ফেলে দেওয়া হয়। এইগুলি যত্রতত্র ফেলে দেবেন না। রাস্তাঘাটে ছুঁড়ে ফেলে কৃতিত্ব অর্জনও করবেন না। পারলে বাগানে বা নতুন গাছ লাগিয়ে তাতে সার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।

5 / 8
প্রকৃতির বুকে বেঁচে থাকতে হলে প্রথমেই দরকার বৃক্ষরোপন করা। ছোটবেলা থেকেই পরিবেশ সম্পর্কে বলতে গিয়ে বইয়ের পাতায় বৃক্ষরোপন নিয়ে বারবার বলা হয়েছে। গাছের প্রয়োজনীয়তা যে কী, তা এই করোনা কালে মানুষ হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে।

প্রকৃতির বুকে বেঁচে থাকতে হলে প্রথমেই দরকার বৃক্ষরোপন করা। ছোটবেলা থেকেই পরিবেশ সম্পর্কে বলতে গিয়ে বইয়ের পাতায় বৃক্ষরোপন নিয়ে বারবার বলা হয়েছে। গাছের প্রয়োজনীয়তা যে কী, তা এই করোনা কালে মানুষ হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে।

6 / 8
বিদ্যুত খরচ-ও হল প্রকৃতিকে দীর্ঘায়ু করার অন্যতম উপায়। তাকণ যত বেশি বিদ্যুত খরচ কম করবেন, ততবেশি প্রকৃতি সুস্থ থাকবে।

বিদ্যুত খরচ-ও হল প্রকৃতিকে দীর্ঘায়ু করার অন্যতম উপায়। তাকণ যত বেশি বিদ্যুত খরচ কম করবেন, ততবেশি প্রকৃতি সুস্থ থাকবে।

7 / 8
প্রকৃতিকে বাঁচানো মানে শুধু গাছপালা,জল -বাতাসই নয়, জড়িয়ে রয়েছে অন্যান্ প্রাণিদের সমরক্ষণ করা। হাতের কাছে প্রকৃতিকে একটু স্বস্তি দিতে পাখি, কুকুর, বিড়ালদের আপন করে নিন। এরাও প্রকৃতির সন্তান। ব্যালকনিতে পাখিদের জন্য জল ও খাবার রাখুন। কুকুরদের প্রতিদিন খেতে দেওয়া এগুলি সবই প্রকৃতিকে ভাল রাখার প্রাথমিক পদক্ষেপ।

প্রকৃতিকে বাঁচানো মানে শুধু গাছপালা,জল -বাতাসই নয়, জড়িয়ে রয়েছে অন্যান্ প্রাণিদের সমরক্ষণ করা। হাতের কাছে প্রকৃতিকে একটু স্বস্তি দিতে পাখি, কুকুর, বিড়ালদের আপন করে নিন। এরাও প্রকৃতির সন্তান। ব্যালকনিতে পাখিদের জন্য জল ও খাবার রাখুন। কুকুরদের প্রতিদিন খেতে দেওয়া এগুলি সবই প্রকৃতিকে ভাল রাখার প্রাথমিক পদক্ষেপ।

8 / 8
Follow Us: