Nitu Ghanghas: বিফলে যায়নি বাবার আত্মত্যাগ, সোনা জিতে গর্বিত করলেন নীতু

একটা সোনার পদকের জন্য কতটা পথ পাড়ি দিতে হয়? উত্তরে হয়তো বলবেন, কঠিন পরিশ্রম আর অধ্যাবসায়। নাহ্, শুধু একটুই যথেষ্ট নীতু গংঘাসের জন্য। কমনওয়েলথ গেমসে সোনাজয়ী বক্সার পরিবারের সমর্থন, চূড়ান্ত আত্মত্যাগ ছাড়া কি স্বর্ণালী ইতিহাস কি লিখতে পারতেন?

| Edited By: | Updated on: Aug 08, 2022 | 7:30 AM
একটা সোনার পদকের জন্য কতটা পথ পাড়ি দিতে হয়? উত্তরে হয়তো বলবেন, কঠিন পরিশ্রম আর অধ্যাবসায়। নাহ্, শুধু একটুই যথেষ্ট নীতু গংঘাসের জন্য। কমনওয়েলথ গেমসে সোনাজয়ী বক্সার পরিবারের সমর্থন, চূড়ান্ত আত্মত্যাগ ছাড়া কি স্বর্ণালী ইতিহাস কি লিখতে পারতেন? (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

একটা সোনার পদকের জন্য কতটা পথ পাড়ি দিতে হয়? উত্তরে হয়তো বলবেন, কঠিন পরিশ্রম আর অধ্যাবসায়। নাহ্, শুধু একটুই যথেষ্ট নীতু গংঘাসের জন্য। কমনওয়েলথ গেমসে সোনাজয়ী বক্সার পরিবারের সমর্থন, চূড়ান্ত আত্মত্যাগ ছাড়া কি স্বর্ণালী ইতিহাস কি লিখতে পারতেন? (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

1 / 6
কমনওয়েলথ গেমসের পোডিয়ামে দাঁড়িয়ে চোখে জল নীতুর। হয়তো মনে পড়ে যাচ্ছিল গ্রাম থেকে ২০ কিমি দূরে ভিওয়ানিতে প্র্যাকটিস করতে যাওয়ার দিনগুলি। বাবা জয় ভগবান ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতেন ক্লাসের বাইরে। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

কমনওয়েলথ গেমসের পোডিয়ামে দাঁড়িয়ে চোখে জল নীতুর। হয়তো মনে পড়ে যাচ্ছিল গ্রাম থেকে ২০ কিমি দূরে ভিওয়ানিতে প্র্যাকটিস করতে যাওয়ার দিনগুলি। বাবা জয় ভগবান ঠায় দাঁড়িয়ে থাকতেন ক্লাসের বাইরে। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

2 / 6
ভাগ্যিস মেয়েকে বক্সার তৈরি করার ঝোঁক চেপেছিল জয় ভগবানের। নয়তো এই গর্বের মুহূর্ত কি কোনওদিন আসত? জেদের 'খেসারত'  দিতে হয়েছে তাঁকে। দীর্ঘদিন ধরে অফিসে ছুটি নেওয়ায় বিভাগীয় তদন্ত চলছে। কয়েক বছর ধরে মাইনে পাননি।(ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

ভাগ্যিস মেয়েকে বক্সার তৈরি করার ঝোঁক চেপেছিল জয় ভগবানের। নয়তো এই গর্বের মুহূর্ত কি কোনওদিন আসত? জেদের 'খেসারত' দিতে হয়েছে তাঁকে। দীর্ঘদিন ধরে অফিসে ছুটি নেওয়ায় বিভাগীয় তদন্ত চলছে। কয়েক বছর ধরে মাইনে পাননি।(ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

3 / 6
পরিবার আর মেয়ের বক্সিংয়ের স্বপ্নকে সচল রাখতে আত্মীয়দের কাছে হাত পেতেছিলেন নীতুর বাবা। বেচে দিয়েছিলেন শখের গাড়ি। অফিস কাছারি চুলোয় দিয়ে দিনরাত মেয়ের পিছনে লেগে থেকেছেন। বাবার রক্ত জল করা পরিশ্রম বৃথা যায়নি। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

পরিবার আর মেয়ের বক্সিংয়ের স্বপ্নকে সচল রাখতে আত্মীয়দের কাছে হাত পেতেছিলেন নীতুর বাবা। বেচে দিয়েছিলেন শখের গাড়ি। অফিস কাছারি চুলোয় দিয়ে দিনরাত মেয়ের পিছনে লেগে থেকেছেন। বাবার রক্ত জল করা পরিশ্রম বৃথা যায়নি। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

4 / 6
ভিওয়ানির কড়া বক্সিং কোচ জগদীশ স্যারের তত্ত্বাবধানে অনুশীলনে ছাড় ছিল না একটা দিনও। প্রতিদিনই নীতু ভাবতেন, আজই শেষ অনুশীলন। অথচ কোচিং ক্লাস থেকে বেরিয়ে বাইরে অপেক্ষারত বাবাকে দেখতেই ভুলে যেতেন সেসব কথা।(ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

ভিওয়ানির কড়া বক্সিং কোচ জগদীশ স্যারের তত্ত্বাবধানে অনুশীলনে ছাড় ছিল না একটা দিনও। প্রতিদিনই নীতু ভাবতেন, আজই শেষ অনুশীলন। অথচ কোচিং ক্লাস থেকে বেরিয়ে বাইরে অপেক্ষারত বাবাকে দেখতেই ভুলে যেতেন সেসব কথা।(ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

5 / 6
বাবার বিশ্বাসেই বিশ্বাসী নীতু। ফাইনালে মেয়ে সোনা জিতবেই। বিশ্বাস ছিল জয় ভগবানের। সেই বিশ্বাস রেখে সোনার পদক গলায় ঝুলিয়ে বার্মিংহ্যাম থেকে নয়াদিল্লির বিমান ধরবেন নীতু। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

বাবার বিশ্বাসেই বিশ্বাসী নীতু। ফাইনালে মেয়ে সোনা জিতবেই। বিশ্বাস ছিল জয় ভগবানের। সেই বিশ্বাস রেখে সোনার পদক গলায় ঝুলিয়ে বার্মিংহ্যাম থেকে নয়াদিল্লির বিমান ধরবেন নীতু। (ছবি: ইনস্টাগ্রাম)

6 / 6
Follow Us: